মুহাম্মদ ইউসুফ খাঁন – সীতাকুন্ড।। ২৯ নভেম্বর শুক্রবার বিকাল ২ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হবে সীতাকুন্ড উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন। সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনে সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক পদে কয়েকজন তাদের প্রার্থীতা ঘোষনা করেছেন ইতিপূর্বে। গতকাল ২৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মোলনে নিজ প্রাার্থীতা ঘোষনা করেন ৮২-৮৬ সেশনে সীতাকুন্ড থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব দিদারুল আলম। তিনি দাবী করেন যে, তৎকালীন পতিত স্বৈরাচার এরশাদ শাহীর বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি ৪ বার কারাবরণ করেন। তিনি ১৯৮৮ সনে তৎকালীন সীতাকুন্ড থানা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে এ বি এম আবুল কাশেম মাস্টার ও দিদারুল আলম চৌধুরী পরিষদের তিনি দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত ২০১২ ইং সনের সর্বশেষ উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে তিনি কার্যকরী সদস্য পদ লাভ করেছিলেন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা তৃনমূলের নেতাদের বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটিতে স্হান লাভ করতে আহ্বান রেখেছেন যেন সংগঠন সাংগঠনিক নিয়মে পরিচালিত হয়। তারই নির্দেশ ও আদেশ মানতে তার একজন কর্মী হিসেবে আমি সাধারণ সম্পাদক পদে আমার প্রার্থীতা ঘোষনা করলাম। তিনি বলেন, সংগঠন আজ দূর্বত্ত্বপরায়ন লোকদের রসাতলে চলে যাচ্ছে – অরাজনৈতিক হাইব্রীডদের দখলে চলে যাচ্ছে। অবৈধ টাকার মালিকদের নীল নকশার নোংরা পলিটিক্সের অাবরনে বাকরুদ্ধ। এমতাবস্তায় মুজিব আদর্শের ক্ষুদ্র একজন কর্মী হিসেবে আমি সীতাকুন্ড উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে নিজ প্রার্থীতা ঘোষণা করলাম। আমি কাউন্ডিলরদের রায় ডেলিগেট ও আওয়ামীলীগের সর্বোস্তরের নেতাকর্মীদের দোয়া ও সহযোগীতা চাই।জরাকীর্ন সংবাদ সম্মেলনের রেকর্ডিং ও গুরুত্বপূর্ন নোট গ্রহন করেন সাংবাদিক – কবি – সাহিত্যিক ও কলামিস্ট জামশেদ উদ্দীন।
















