অ্যালফার্ড গ্লোবাল ফ্যাক্টরি লিমিটেড’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন নিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানে পিপিই, মাস্কসহ মানহীন সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ শুরু করেছিলেন সাহেদ। অথচ বাস্তবে ‘অ্যালফার্ড গ্লোবাল ফ্যাক্টরি লিমিটেড’ নামে কোনো প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্বই নেই। করোনা চিকিৎসার নামে সরকারি যন্ত্রপাতি, অনুমোদনসহ বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে সাহেদ যেসব টাকা ও সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন তার তালিকা করছে ঢাকার ডিবি। শিগগিরই এসব উদ্ধারে অভিযান চালানো হবে বলে সূত্র জানায়।
প্রতারণার মাধ্যমে সাহেদের আত্মসাতের অভিযোগ ও প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদে এগুলো যাচাই করা হচ্ছে। তবে সাহেদ নিজেকে প্রভাবশালী পরিচয় দিয়ে এখনো অনেক অভিযোগ এড়িয়ে যাচ্ছেন।
সাহেদ অ্যালফার্ড গ্লোবাল ফ্যাক্টরি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান খুলে সরকারিভাবে অনুমতি নিয়ে হাসপাতালের চিকিৎসকদের মাস্ক-পিপিই সরবরাহ করতেন। অথচ প্রতিষ্ঠানটির কোনো অস্তিত্ব নেই। তিনি করোনাকালে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে একটি ফেসবুক পেজ খুলেই পিপিই সরবরাহের সাবকন্ট্রাক্ট নিয়ে মানহীন সামগ্রী সরবরাহ করছিলেন। এ ছাড়া তাঁর ঠিকাদারি ব্যবসা ও প্রতারণার বিষয়ে আমরা আরো তথ্য পেয়েছি। উত্তরাসহ কয়েকটি থানায় এসংক্রান্ত পাঁচটি মামলাও হয়েছে।’