মোঃ মনজুুর আলম
ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
দক্ষিণ চট্রগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কেঁওচিয়া ইউনিয়নে গত ২১/১০/২০১৯ ইং সোমবার আনুমানিক সকাল ৮ ঘটিকার সময় এ নির্যাতন করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পাষন্ড স্বামীর নাম মোঃ হাবিব (৩২) পিতাঃ লতিফ ভান্ডারী। জানাযায় নির্যাতনের পরে পাষন্ড স্বামী ‘ স্ত্রী রুবি আক্তার (২২) কে ঘরে আটকিয়ে রাখে। নির্যাতনের এক পর্যায়ে এলাকার লোকজন জরো হলে পাষন্ড স্বামী ঘরথেকে পালিয়ে যায়। নির্যাতিত রুবি আক্তার প্রতিবেশীর সহযোগীতায় মোটোফোনে বিষয়টি ভাতিজা মোঃ তারেক কে জানালে ভাতিজা পারিবারের সবাইকে বিষয়টি অবগত করেন। সন্ধা আনুমানিক ৬ ঘটিকার সময় রুবি আক্তারের স্বজনেরা ঘঠনার ব্যাপারে জানতে রুবি আক্তারের শ্বশুর বাড়ীতে গেলে শ্বাশুরী রোকেয়া বেগম ও পাষন্ড স্বামীর ভাবী জোলেখা বেগম রুবি আক্তারের স্বজনদের সাথে রুবি আক্তারের সাক্ষাৎ করতে বাঁধাগ্রস্থ করলে।স্বজনেরা ঐ এলাকার বর্তমান মেম্বার মোঃ ছাহেব মিয়ার শ্বরণাপর্ণ হলে মেম্বার মোঃ ছাহেব মিয়া আইনের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ প্রধান করেন। স্বজনেরা দিশেহারা হয়ে পরদিন আনুমানিক বিকাল ৪ ঘঠিকার সময় সাতকানিয়ার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সাতকানিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সফিউল কবীরের নির্দেশে তাৎক্ষণিক এস আই মোঃ মিজান শ্বশুর বাড়ী থেকে রুবি আক্তার কে উদ্বার করে স্বজনদের সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তির পরামর্শ দেন।
সরেজমিনে গিয়ে জানাযায় উপজেলার কেঁওচিয়া ইউনিয়নের মোঃ হাবিব(৩২) পিতাঃ লতিফ ভান্ডারী সাং জনার কেঁওচিয়া, ব্যাপারী পাড়া, থানা সাতকানিয়া জেলা চট্রগ্রামের সাথে উপজেলার ১৫ নং ছদাহা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মৃতঃ সামশু মিয়ার ছোট মেয়ে রুবি আক্তারের সাথে বিগত ৩ বছর আগে সামাজিক ভাবে বিবাহ হয়। পারিবারিক সূত্রে জানাযায় বিবাহের সময় ভোনের সুখের কথা ভেবে পাষন্ড স্বামীকে যৌতুক হিসেবে ২ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা প্রধান করেন। বিবাহের ১ বছর না যেতে পাষন্ড স্বামী রুবি আক্তার কে স্বজনদের কাছ থেকে১ লক্ষ টাকা নিয়ে আসতে বলেন। রুবি আক্তারের ভাইয়েরা অনেক কষ্টের বিনিময়ে ভোনের সুখের জন্য পাষন্ড স্বামীকে পুনরায় ১ লক্ষ প্রধান করেন। পাষন্ড স্বামী এতে ক্ষান্ত না হয়ে ২ বছর অতিক্রম না হতে পুনরায় রুবি আক্তার কে স্বজনদের কাছ থেকে ১ লক্ষ নিয়ে আসার জন্য প্রেসার দিতে থাকেন। রুবি আক্তার বিভিন্ন ভাবে স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করে পারিবারিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় টাকা আনতে অপারগ প্রকাশ করলে। পাষন্ড স্বামী গত ২১/১০/২০১৯ ইং সোমবার খিপ্তহয়ে রুবি আক্তারেরর উপর হত্যার উদ্বেশ্যে অমানসিক নির্যাতক চালান। জানাযায় নির্যাতিত রুবি আক্তার বর্তমানে ৬ মাসের আত্বসত্তা। এ ব্যপারে সাতকানিয়া থানার এস আই মিজানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন। আমি সরেজমিনে গিয়ে নির্যাতিত রুবি আক্তার কে উদ্বার করি। স্বজনদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ প্রধান করি। এ ব্যপারে থানায় এখনো কোন মামলা হয়নি।