সাম্প্রতিক শিরোনাম

দানে পাওয়া গোশতের ব্যতিক্রমী বাজার

উচ্চবিত্ত-মধ্যবিত্তরা লাখ লাখ টাকা দামের গরু-খাসি কোরবানি দিয়ে থাকেন। সেই কোরবানির গোশত একটি অংশ বিলিয়ে দেওয়া হয় ফকির-মিসকিনদের মধ্যে। তাঁরা সেই কোরবানির মাংস রাজধানীর বিভিন্ন গোশতের বাজারে বিক্রি করে দেন। রাজধানীতে যাঁরা কোরবানি দিতে পারেননি তাঁরা ও হোটেল ব্যবসায়ীরা এই মাংস কিনে নেন। এসব বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতাও শত শত।

শনিবার সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা যায়।

রাজধানীর মগবাজার এলাকার রেললাইন, গাবতলী বাজার, আজিমপুর কবরস্থানের সামনে, পলাশীবাজার, বাংলামোটর মোড়, মতিঝিল গোলচত্বর ও অন্যান্য এলাকায় গোশতের ছোট ছোট হাট বসেছে। সংগ্রহ করা কোরবানির গোশত দরিদ্র লোকজন এখানে বিক্রি করছেন।

বাজারের বিক্রেতারা বেশির ভাগ কসাই। এ ছাড়া যারা কোরবানির গোশত দান হিসেবে পেয়েছেন, তারাও অনেকে আছেন। আর ক্রেতাদের মধ্যে নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তের সংখ্যা বেশি। আর আছে বেশ কিছু হোটেল ব্যবসায়ী। যদিও এসব গোশত বেশির ভাগই সলিড গোশত নয়। আংশিক চামড়া, চর্বি, তেল ও হাড় মিশ্রিত।

সূত্রাপুর, ধোলাইখাল, খিলগাঁও, রামপুরা, লিংক রোড, মালিবাগসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা দরে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসব মাংসের দাম ওঠানামা করছে। অর্থাৎ হাড়ের পরিমাণের ওপর নির্ভর করছে এসব মাংসের মূল্য। তাই কোথাও ২৭৫ টাকা, আবার কোথাও ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে এসব মাংস।

একাধিক ক্রেতা জানান, তাঁরা মান-সম্মানের ভয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে দানও নিতে পারেন না আবার নিজেদের কোরবানি দেওয়ার সামর্থ্যও নেই। এসব বাজারই তাদের ভরসা। এই কোরবানির গোশতের বাজারে গোশত কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...