আমাদের মতো একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশেও আক্রান্ত বিবেচনায় কভিড মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করতে সক্ষম হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছেন।
ইউরোপ, আমেরিকা নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা হচ্ছে। এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতও কভিড সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। ভারতে দিনে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ আক্রান্তের পাশাপাশি মৃত্যুও হচ্ছে প্রচুর। কিন্তু আমাদের দেশে সনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার এখন ১.৩১ শতাংশ। অন্যদিকে, দিনে দিনে আক্রান্ত হারও কমে যাচ্ছে। এই কোরবানি ইদে আক্রান্ত সামান্য বৃদ্ধি পেলেও তা সামলিয়ে নেওয়ার সক্ষমতা এখন স্বাস্থ্যখাতের হাতে রয়েছে।
সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ে ইদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে মিডিয়া ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
করোনার ভ্যাকসিন পাওয়া প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অনেক দেশই করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পথেই রয়েছে। কোনো কোনো দেশ তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার মধ্যেই আছেন। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলে বাংলাদেশ যেন আগে পায় সে ব্যাপারে সরকার তৎপর রয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলী নূর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর-এর মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন-সহ অন্যান্য ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।