সাম্প্রতিক শিরোনাম

যেখানে খুশি সেখানে আর কোন শিল্প কারখানা গড়ে তোলার সুযোগ নেই : অর্থমন্ত্রী

আলাদা আলাদা ইন্ডাাস্ট্রির জন্য আলাদা আলাদা অঞ্চল বরাদ্দ করা হবে। এতে সুশৃঙ্খলভাবে দেশে শিল্পকারখানা গড়ে উঠবে। 

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সঙ্গে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। সভায় আরও সংযুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম, জনপ্রসাশন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী এবং বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে যেতে হলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের প্রয়োজন। আর এ লক্ষে শিল্পকারখানা গড়ে তুলে উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে দেশের যেখানে সেখানে শিল্পকারখানা গড়ে তোলা ঠিক নয়। এজন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে দেয়া হচ্ছে।

নির্দিষ্ট এলাকা নির্দিষ্ট পণ্যের জন্য ঠিক করে দিতে হবে। বিডা এ বিষয়টি সমন্বয় করবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন, সকলের প্রচেষ্টায় আমাদের ইজ অব ডুয়িং বিজনেস সূচকের মান ১৭৬ হতে ১৬৮ এ উন্নীত হয়েছে।

২০২১ সালের মধ্যে ব্যবসা সহজীকরণ বা ইজ অব ডুয়িং বিজনেস সূচক ডাবল ডিজিটে উন্নীত করার নিমিত্ত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) সকল অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করে এখন এগিয়ে যেতে হবে।

ইজ অব ডুয়িং বিজনেস সূচকের মান উন্নীত করতে পারলে আমাদের সময় বাঁচবে, সময় বাঁচলে আমাদের অহেতুক যে অনেক খরচ বেড়ে যায় সেটিও সাশ্রয় হবে। সময় ও খরচ দুটিই বাঁচার মাধ্যমে ব্যবসার পরিবেশও উন্নত হয়ে যাবে।

ধাপে ধাপে আমাদের কাজ সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে, টাইম লাইন দিয়ে কাজ সমাপ্ত করা হবে। এ লক্ষ্যে বিডা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে কাজ করবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, ইজ অব ডুয়িং বিজনেস এর জন্য কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, এটার বাস্তবায়নে কিছু জটিলতাও বিশ্বব্যাংক ১০টি সূচকের ভিত্তিতে বিশ্বের দেশগুলোর ব্যবসায়ের পরিবেশের সহজীকরণ প্রতিবেদন তৈরি করে থাকে।

যার মধ্যে রয়েছে ব্যবসা শুরু, নির্মাণ অনুমোদন, বিদ্যুতপ্রাপ্তি, সম্পত্তি নিবন্ধন, ঋণপ্রাপ্তি, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর স্বার্থরক্ষা, কর পরিশোধ, সীমান্ত বাণিজ্য, চুক্তি কার্যকর ও দেউলিয়াত্ব মীমাংসা।

ব্যবসা শুরুর সূচকটি পরিমাপ করা হয় ব্যবসার বাণিজ্যিক বিরোধ মেটাতে প্রয়োজনীয় সময় ও ব্যয় এবং এ সংক্রান্ত আইনী পদ্ধতির গুণগত মানের ওপর ভিত্তি করে। এর প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশকে অগ্রসর হতে হবে।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...