ইসরায়েল-আমিরাতের শান্তি চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় এমন মন্তব্য করে। তবে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে আমিরাতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রত্যাহার করা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন। খবর ইসরায়েলি গণমাধ্যম হারেৎজ এর।
আমিরাত ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ব্যাপারে সমঝোতায় পৌঁছেছে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরান এবং তুরস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সমঝোতা চুক্তিতে পৌঁছানোর এ ঘটনা ফিলিস্তিনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।এই চুক্তি মুসলিম বিশ্বের পিঠে ছুরিবলে প্রতিবাদ জানিয়েছে ইরান।
ফিলিস্তিনি জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে সংযুক্ত আরব আমিরাত ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ঘোষণা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ফিলিস্তিন।
ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং আবুধাবীর ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ আল নাহিয়ান এক যুক্ত বিবৃতিতে জানায়, এই ঐতিহাসিক অগ্রগতি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির অগ্রযাত্রায় সাহায্য করবে বলে তারা আশা করেন।
দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্কের বিনিময়ে ইসরায়েল পশ্চিম তীরের বিশাল ফিলিস্তিনি এলাকা ইসরায়েলের অংশ করে নেয়ার কাজ আপাতত স্থগিত রাখবে।
ইসরায়েলের সঙ্গে এতদিন পর্যন্ত কোন উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রের কোন কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে ঐ অঞ্চলে ইরানের প্রভাব বাড়তে থাকায় উদ্বিগ্ন সংযুক্ত আরব আমিরাত ইসরায়েলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ বাড়াচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সমঝোতা চুক্তিতে পৌঁছালো দুই দেশ।