আমিরাতের চুক্তিকে বিশ্বাসঘাতকতা বলে মন্তব্য করেছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি। তার এ বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে আমিরাতে ইরানের শীর্ষ কূটনীতিককে তলব করেছে আবু ধাবি।
রুহানির বক্তব্য সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য ও উস্কানিমূলক এবং উপসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।
আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইরানের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্সকে (রাষ্ট্রদূতের অবর্তমানে দূতাবাস প্রধান) ডেকে কড়া বার্তা দিয়েছে।
সম্পর্ক স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে ট্রাম্পের মধ্যস্ততায় কথিত ঐতিহাসিক চুক্তির ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরায়েল। ফিলিস্তিন তাৎক্ষণিকভাবে একে বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে আখ্যা দেয়।
তেহরানে আমিরাতের কূটনৈতিক মিশনের সুরক্ষা দায়িত্ব ইরানের, সেটিও মনে করিয়ে দিয়েছে আমিরাতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিষয়ে এখন আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি ইরান।