খাদ্য নিরাপত্তা এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এটি কোনো দেশের নির্দিষ্ট অঞ্চলের নয়, বরং এটি বিশ্বপরিণ্ডলেও গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক দেশে মানুষ না খেয়ে মারা যায়। আমাদের দেশে ভাত প্রধান খাদ্য। আমাদের চালের কোনো অভাব নেই। এখন দেশের দরিদ্র মানুষও ভালো খাবার খেতে পারে। আমরা চাই কৃষি হবে অর্থ উপার্জনের জন্য। মুনাফার জন্য। জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। সুন্দর একটি জীবনের সন্ধান পাবে।
দেশের দরিদ্র মানুষও এখন ভালো খাবার খেতে পারে। আমরা চাই কৃষি হবে অর্থ উপার্জনের জন্য, মুনাফার জন্য। কৃষিতে জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে, সুন্দর একটি জীবনের সন্ধান পাবে।
আমরা নগরকৃষি বিষয়ক একটি প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে দিয়েছি। এক্সপার্ট ও হর্টিকালচারালিস্ট নিয়োগ দেব। প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেব। একটি প্রকল্প ইতিমধ্যেই আছে। প্রকল্পটিকে আরো বাড়ানোর উদ্যোগ চলছে। জনবল যুক্ত করা হচ্ছে। আমরা কাউন্সিলর ও মেয়রকে যুক্ত করব বিভিন্ন ওয়ার্ডে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য।
ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়াসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের নগরকৃষকদের অংশগ্রহণে কনফারেন্সে নগরকৃষির বৈশ্বিক বিবর্তন, সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার রূপরেখা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
২০২১ সালের আগস্ট মাসে আন্তর্জাতিক নগর কৃষক সম্মেলনে পৃথিবীর কয়েকটি শহরে একযোগে নগরকৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্যের মেলা আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
আন্তর্জাতিক নগরকৃষক সম্মেলন উপলক্ষে ভার্চুয়াল সম্মেলনে এ কথা বলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। অতিথি ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (উত্তর) মেয়র আতিকুল ইসলাম, এডিবির অবসরপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ড. পারভেজ ইমদাদ। সঞ্চালনা করেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ।