বুধবার রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ২০১৯-২০ অর্থবছরে সংশোধিত বর্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রকল্প পরিচালকসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মন্ত্রী এ বিষয়ে তাগিদ দেন।
প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবদুল জব্বার শিকদারসহ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আপনাদের দৃঢ় অঙ্গীকার প্রত্যাশা করি। সকলকে নিজ নিজ দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে কাজ করতে হবে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
বুলবুল, আম্ফান, বৃষ্টি, বন্যা, কভিড-১৯ এই ৫টি প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করেও বিশ্বের কাছে এখনো বাংলাদেশের অবস্থান ভালো। এ বিষয়টি মাথায় রেখে আশা করি প্রত্যাশার জায়গা আপনারা পূরণ করবেন।
প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবদুল জব্বার শিকদারসহ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
২০১৯-২০ অর্থবছরে সংশোধিত বর্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১৯টি প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। ১৯টি প্রকল্পে সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিল ৫৫০ কোটি ৫ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ব্যয় হয়েছে ৪৮০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের চলতি বছরের জুন পর্যন্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন অগ্রগতির হার ৮৭.৩৭ শতাংশ।
রওনক মাহমুদ বলেন, সরকারি অর্থ হিসেব করে যথাযথ বিধি-বিধান মেনে ব্যয় করতে হবে, যাতে একটি টাকাও অপচয় না হয়। কাজের ক্ষেত্রে গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে প্রকল্প পরিচালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।