পৃথিবীর চারিপাশে রয়েছে ম্যাগনেটিক ফিল্ড, যা গোটা গ্রহকে রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে। এই এসএএ-র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে গোটা প্রাণীকূলকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে। ফলে এসএএ ক্ষতিগ্রস্থ হলে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদের জীবন ও অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।
নাসা জানায়, দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালির ওপর নজর রাখছেন নাসার ভূবিজ্ঞানীরাও। যেভাবে ক্রমশ শক্তিক্ষয় করছেন এই আস্তরণ, তা চিন্তা বাড়াচ্ছে বিজ্ঞানীদের।
যার ফলে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি বা নানা রকম ক্ষতিকারক কণা পৃথিবী পৃষ্ঠে চলে আসতে পারবে। যা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের জন্য ও আবহাওয়ার জন্য অত্যন্ত দুসংবাদ।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েক দশক ধরেই এসএএ পৃথিবীর পৃষ্ঠে তৈরি হচ্ছে। তবে এখন এর আস্তরণের পাতলা হওয়ার হার বেড়ে গেছে। এর ফলে সবথেকে বড় প্রভাব পড়ছে বিশ্বের উপগ্রহ মিশন বা স্যাটেলাইট মিশনে।
এতে বিপন্ন হতে পারে বিশ্বের আবহাওয়া। এই গর্তের আকার ক্রমশ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন যে মোটা আবরণ বিশ্বের চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে, তার একটা অংশ এতটাই পাতলা হয়েছে যে- তা গর্তের আকার নিচ্ছে।