বঙ্গবঙ্গুর প্রকৃত খুনিদের একটা অংশ এখনো পর্দার আড়ালে। তদন্ত কমিশন গঠন করে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারী যিনি ৪০ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে ফাঁসি দিতে পারেন। তাহলে আজকে ৫০ বছর পর আসল খুনিদের বের করার জন্য ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বঙ্গবন্ধু হত্যার আংশিক বিচার হয়েছে। মহান সংসদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনেই বলেছি বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার হয় নেই। আংশিক হয়েছে। যারা সরাসরি গুলি করে হত্যা করেছে তাদের বিচার হয়েছে।
যারা মদদদাতা যারা এ খুন করার জন্য আয়োজন করেছে তাদের বিচার হয়নি।
বঙ্গবন্ধুকে যেদিন খুন করে সেদিন সারাদিন পাকিস্থানী দূতাবাস, আমেরিকান দূতাবাস ঢাকায় সারা রাত খোলা ছিল। রাতের বেলায় কি কাজ ছিলো। বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বুঝতে পেরেছিল বঙ্গবন্ধুর রক্তের ছিটা ফোটাও যদি থাকে তাকে কেন্দ্র করে বাংলার মানুষ আবার ঘুরে দাঁড়াবে। তাদের ধারনাই ঠিক। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনাকে ঘিরে বাংলার মানুষ আবার ঘুড়ে দাঁড়িয়েছে।
জিয়া রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনের সাথে জড়িত। তিনি বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করা যাবে না। তিনি অধ্যাদেশ জারি করল।
সবকিছুর বিচার হয় কিন্ত জাতির পিতাকে হত্যা করা হল তার বিচার চাওয়া যাবে না। বিচার করা যাবে না। যারা বঙ্গবন্ধুর খুনি তাদের মন্ত্রী সভায় বড় বড় পদে বসিয়ে দিলেন।
বুধবার সন্দায় কালিয়াকৈরের মৌচাকে ১৫ আগস্ট উপলক্ষে শোক সভায় তিনি ওই সব কথা বলেন।
সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক এস এম আলতাব হোসেন। সার্বিক অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন গাজীপুর জেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক সেলিম আজাদ।