সাক্ষরতার হার শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ পয়েন্ট বেড়ে ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় সাক্ষরতার হার বেড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
৮ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আজ রবিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জাকির বলেন, সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশে সাক্ষরতার হার বেড়ে এই পর্যায়ে এসেছে। ২০০৫ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের সময় সাক্ষরতার হার ছিল ৫৩ দশমিক ৫০ শতাংশ।
উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আওতায় বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রায় এক কোটি ৮০ লাখ নিরক্ষরকে সাক্ষরজ্ঞান দেওয়া হয়েছে।
সাক্ষরতা বিস্তারে এই অর্জনের জন্য বাংলাদেশ সরকার ইউনেস্কোর স্বীকৃতি স্বরূপ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা পুরস্কার লাভ করে।
৮ সেপ্টেম্বর সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস।
ইউনেস্কো’র উদ্যোগে ১৯৬৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস’ পালন করা হয়। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘কভিড-১৯ সংকট: সাক্ষরতা শিক্ষায় পরিবর্তনশীল শিখন-শেখানো কৌশল এবং শিক্ষাবিদদের ভূমিকা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আকরাম আল হোসেন, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক তপন কুমার ঘোষ ছাড়াও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।