সাম্প্রতিক শিরোনাম

শতাধিক যুদ্ধবিমান কিনছে ইরান

১৯৮০ সাল থেকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞার ফলে আন্তর্জাতিক অস্ত্র বাজার থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান। নেই ভালো মানের কোনো যুদ্ধবিমান নেই কোনো যুদ্ধজাহাজ নেই আধুনিক কোনো‌ ট্যাংক।

জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা ইরানের সামরিক শক্তিকে অনেকটাই দুর্বল করে দিয়েছে। কিন্তু দেশীয়ভাবে অস্ত্র তৈরিতে ইরান এগিয়ে গেছে অনেক দূরে। বিশেষ করে মিসাইল প্রযুক্তিতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে শক্তিশালী ড্রোনগুলো ইরান ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ারের মাধ্যমে ও এয়ার ডিফেন্স এর মাধ্যমে ভূপাতিত করেছে। তাই ইরানের নিজস্ব গবেষণা প্রশংসার দাবি রাখে। তবে মিসাইল প্রযুক্তি ও এয়ার ডিফেন্স এ বিভিন্ন শক্তিশালী রাডারের নিজস্ব ভার্সন তৈরিতে সফলতা দেখালেও ইরানের বিমান বাহিনীর অবস্থা খুবই নাজুক।

১৯৮০ সালের পর ২০১৫ সালে নতুন করে নিষেধাজ্ঞার ফলে যুদ্ধবিমান,ট্যাংক এর মতো ভারী অস্ত্র ক্রয় বিক্রয় থেকে বঞ্চিত হয় ইরান। এই নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার কথা ১৫ ই অক্টোবর। যদিও যুক্তরাষ্ট্র অনেকবার চেষ্টা করেছে এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য। কিন্তু সেই বিল জাতিসংঘে প্রত্যাখ্যান হয়েছে। চীন রাশিয়া এই প্রস্তাবে ভেটো দেয়। যুক্তরাজ্য,ফ্রান্স,জার্মানির মতো মিত্র রাষ্ট্রও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ নেয়নি।‌

আর নতুন করে ঝামেলা সৃষ্টি না হলে ১৫ ই অক্টোবরের পরেই ইরানের পক্ষ থেকে বড় ধরনের সামরিক চুক্তির ঘোষণা আসতে পারে। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার মতে ইরান রাশিয়ার সঙ্গে ইয়াক-১৩০,সুখোই-৩০,টি-৯০ ট্যাংক ক্রয়ের ঘোষণা দিতে পারে। এছাড়াও এস-৪০০ ক্রয়ের সম্ভাবনা ও রয়েছে। আর পাশাপাশি ইরান তার মিত্র দেশে‌ অস্ত্র রপ্তানি শুরু করতে পারে।

তাই মনে করা হচ্ছে ১৫ ই অক্টোবরের পর ইরানের সামরিক বাহিনীতে নতুন করে প্রাণের সঞ্চার ঘটবে। বিশেষ করে বিমানবাহিনীতে ব্যাপক আধুনিকায়ন দেখা যেতে পারে।

তথ্যসূত্রঃ ডিফ্রেস

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...