সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে করা মামলায় রায়ের দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রবিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর রায়ের এ দিন ধার্য করেন।
করে দিয়ে আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন। এরপর ধারাবাহিক সাক্ষ্যগ্রহণ চলে গত ১৫ সেপ্টেম্বর শেষ হয়।
মামলায় মোট ১৪ সাক্ষীর মধ্যে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহন করেন আদালত। তারপর ১৬ সেপ্টেম্বর আসামি পক্ষের আত্মপক্ষ সমর্থনে সাহেদ নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। পরের দিন ১৭ আগস্ট আদালতে রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবীরা যুক্তি উপস্থাপনে এ মামলায় সাহেদের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রত্যাশা করেন।
একই দিন রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে আসামি পক্ষের আংশিক যুক্তি উপস্থাপন হয়। পরে আদালত পরবর্তী যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ২০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ১৯ আগস্ট মামলাটি আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ২৭ আগস্ট দিন ধার্য করেন আদালত। গত ১৩ আগস্ট ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম জুলফিকার হায়াত মামলার অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করেন। এরপর মামলার নথি বিচারের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করেন।
এর আগে ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. শায়রুল আসামি সাহেদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এ মামলায় গত ২৬ জুলাই তাকে সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর গত ১৯ জুলাই তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযানে যায় ডিবি পুলিশ।
সেখান থেকে সাহেদের গাড়ি থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করা হয়।