সম্প্রতি তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরে সময় সংবাদকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানান, সে দেশে থাকা কালেই পেঁয়াজের সমস্যা জানার পর বাণিজ্যমন্ত্রীকে টেলিফোন করি। তার সম্মতিতে বাংলাদেশ মিশনকে দায়িত্ব দিই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা করতে। সরকারীভাবে দুই দেশের মধ্যে না হলেও বেসরকারিভাবে আলোচনা এগিয়েছে৷
বাংলাদেশে সঙ্কটের কথা বিবেচনায় রেখে ১৫ হাজার টন পেঁয়াজ পাঠাতে চায় তুরস্ক। প্রতি কেজি এ পেঁয়াজের দাম পড়বে ২০-২৫ টাকা। বেসরকারিভাবে এ আমদানির বিষয়ে অবশ্য এখনো সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি বাংলাদেশ।
তুরস্কের বাংলাদেশ মিশন থেকে এর মধ্যে এ প্রস্তাবনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ মিশনসূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের চাহিদামতো পেঁয়াজ সরবরাহে প্রস্তুত তুরস্ক। দেশটিতে কয়েক রকম পেঁয়াজ আছে। স্বাদ এবং রং ভিন্ন ভিন্ন৷ তবে যেহেতু এর আগেও তুরস্ক থেকে বাংলাদেশ পেঁয়াজ আমদানি করেছে, তাই দেশটির ব্যবসায়ীরা জানে এ দেশের মানুষ কোন পেঁয়াজটি পছন্দ করে।
তুরস্কের ব্যবসায়ীদের আগ্রহের কথা এর মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে।