সাম্প্রতিক শিরোনাম

হাজী সেলিমের দেখা মিলল জেলহত্যা দিবসের অনুষ্ঠানে

নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় ছেলে ইরফান গ্রেপ্তার হওয়ার পর এক সপ্তাহের বেশি সময় অন্তরালে থাকা ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের দেখা মিলল জেলহত্যা দিবসের অনুষ্ঠানে।

মঙ্গলবার সকালে নাজিমউদ্দিন রোডে ঢাকার পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গেলে সেখানে দেখা যায় হাজী সেলিমকে।

গত ২৫ অক্টোবর রাতে ধানমণ্ডিতে হাজী সেলিমের গাড়ি থেকে কয়েকজন নেমে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধর করেন।

হাজী সেলিমের ছেলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইরফান সেলিম সে সময় গাড়িতে ছিলেন।

এরপর কয়েকটি মামলা নিয়ে এখন ডিবির রিমান্ডে আছেন ইরফান সেলিম। মদ্যপান ও বেআইনিভাবে ওয়াকিটকি ব্যবহার করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে দেড় বছরের কারাদণ্ডও দিয়েছেন।

সাজা হওয়ায় ইরফানকে হারাতে হয়েছে কাউন্সিলরের পদ। সংসদ সদস্যের পরিবারের ‘অবৈধ সম্পদের’ তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে অনুসন্ধান শুরুর ঘোষণা দিয়েছে দুদক।

ছেলের ওই ঘটনার পর থেকে আড়ালে ছিলেন হাজী সেলিম। মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে একটি সাদা এসইউভিতে চড়ে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে যান জেলহত্যা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে।

এ সময় বড় ছেলে সোলায়মান সেলিম তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেন পৌনে ১০টার দিকে। গাড়ি থেকে নেমে তিনি দাঁড়ান কারাগারের পুরনো মালখানার কাছে।

মন্ত্রীর ইশারা পেয়ে এগিয়ে যান ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনও।

এ সময় হাজী সেলিমও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সালাম দিয়ে তাঁর পাশে দাঁড়ান। পরে সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও হাজী সেলিমের মধ্যে সে সময় বাক্যালাপ হতে দেখা যায়নি। সকাল সোয়া ১০টার দিকে মন্ত্রী কারাগার থেকে চলে গেলে হাজী সেলিমও সাড়ে ১০টার দিকে বেরিয়ে যান।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...