স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীলের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতার তিন সূচকেই বেঁধে দেয়া সময়ের আগেই লক্ষ্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এবার তাই ফুরালো অপেক্ষার পালা। বাংলাদেশের জন্য এলডিসি থেকে বের হয়ে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ওঠা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
২০১৮ সালে জাতিসংঘের নীতিমালা অনুযায়ী স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে। আসছে ৫ বছর অগ্রগতি ধরে রাখতে পারলে ২০২৬ সালেই স্থায়ীভাবে মিলবে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা।
ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, বাণিজ্য ও রাজনীতিতে আসবে পরিবর্তন, বাড়বে প্রতিযোগিতার সক্ষমতাও।
৫০ বছরে একমাত্র দেশ হিসেবে জাতিসংঘের তিন শর্ত পূরণ করায় মিলতে যাচ্ছে মর্যাদার স্বীকৃতি। আর এতেই সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী কিংবা অর্থনীতিবিদ, সবার প্রশংসায় ভাসছে সরকার। যদিও প্রস্তুতির জন্য হাতে থাকা পাঁচটি বছর কাজে লাগাতে সমন্বিত পরিকল্পনা দরকার বলেও মনে করেন তারা।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, জোর দিতে হবে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে। গত ৫০ বছরে এলডিসি থেকে স্থায়ীভাবে বের হতে পেরেছে মালদ্বীপসহ মাত্র পাঁচটি দেশ। এবার যেখানে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের নাম।