আনঅফিশিয়াল এক বায়োলজিকাল ওয়ারফেয়ারে আমরা। বাংলাদেশের চিকিৎসা সেক্টর, সামরিক বাহিনী, পুলিশ প্রশাসন সহ পুরো দেশ যেন সেটা সামলাতে ব্যস্ত।
বায়োলজিকাল ওয়ারফেয়ার মানে সামরিক যুদ্ধে জৈবিক বিষাক্ত পদার্থ কিংবা সংক্রামক অণুজীব যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাকের ব্যবহার করে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ কিংবা শত্রুপক্ষের আক্রমণ কাউন্টার করা। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর অফিসার পর্জায়ে, সিভিল সার্ভিসে (সম্ভবত) কিছু কোর্স চালু আছে এ বিষয়ের উপর, ফলে তারা বায়োলজিকাল ওয়ারফেয়ারেএ ভয়াবহতা, তা ঠেকাতে সম্ভাব্য প্রস্তুতি ও করনীয় সমন্ধে জানেন।
যেকোন বিপর্জয়ের ভালো খারাপ উভয় দিক থাকে।
এখন করোনা প্রতিরোধে সামরিক বাহিনী মাঠে নেমেছে। পুলিশ সহ পুরো স্বাস্থমন্ত্রনালয়, অনুজীব জিবানু গবেষণা প্রতিষ্ঠান গুলোও সমান তালে কাজ করে যাচ্ছে। এটি সামরিক বায়োলজিকাল যুদ্ধ না হলেও এ থেকে বায়োলজিকাল যুদ্ধের জন্য আমাদের প্রস্তুতি, সক্ষমতা ও ঘাটতি ওভারঅল আমাদের রেসপন্স ক্ষমতা কতটুকু সেটা জানতে পারবো। এবং দুর্বলতার জায়গা গুলোতে শান দিয়ে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য বায়োলজিকাল ওয়ারফেয়ারের জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখতে পারবো।