চলতি সময়ের ইয়াং জেনারেশন নিজেদের আকর্ষণীয়, সুন্দর করে তোলার ব্যাপারে দারুণ সচেতন। বাস্তব জীবনেও এ চিত্র অদেখা নয়। অনেকের ধারণা, শুধু মেয়েরাই এ ব্যাপারে এগিয়ে। কিন্তু বর্তমানের চিত্র বলে ভিন্ন কথা।
পরিবর্তনটা বেশি দিনের নয়, মাত্র কয়েক বছরের। কিছুদিন আগেও পুরুষের রূপচর্চা ব্যাপারটি অনেকের কাছে হাস্যকর বিষয় ছিল। এখন সে ধারণা সম্পূর্ণ পাল্টেছে। পাল্টেছে বলেই পুরুষরা এটাকে স্বাভাবিকভাবে নিতেও লজ্জাবোধ করছে না। সৃষ্টিকর্তার নিজস্ব সৃষ্টিকে আরো একটু মোহনীয়, আকর্ষণীয় করতে তো দোষ নেই। এক্ষেত্রে নারী-পুরুষের ভেদাভেদই বা কেন থাকবে?
আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে, নারীদের সৌন্দর্যচর্চার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সুযোগ এবং অনুকূল পরিবেশ রয়েছে; কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তা খুবই সামান্য। এজন্য সহজ উপায়ে পুরুষের রূপচর্চার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় টিপস দেয়া হলো:
❏ হাত ও পায়ের ফ্যাশনেবল নখ অনেকাংশেই সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে। কিন্তু এ ব্যাপারে যথেষ্ট যত্নবান হওয়া জরুরি। বড় এবং ফ্যাশনেবল করলে অবশ্যই সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। তাছাড়া সবসময় ছোট রাখার চেষ্টা রাখুন।
❏ বড় কোনো পার্টি, অফিস কিংবা ক্লায়েন্টের সঙ্গে মিটিং করার আগে নাকের লোম অবশ্যই খেয়াল করে কাটবেন। না হলে লজ্জায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
❏ যে কাপড়টি পরবেন অবশ্যই সেটাকে আগে ইস্ত্রি করে নেবেন। ভালো হয় রুটিন করে আগেভাগেই এসব কাজ গুছিয়ে ফেলতে পারলে।
❏ গরমকালে হাল্কা রঙ এবং সুতি কাপড় ও মোজা পরার চেষ্টা করুন। কেননা এগুলো সূর্য থেকে কম তাপ শোষণ করে এবং শরীরে ঘাম কম হয়।
❏ বগলের লোম নিয়মিত পরিষ্কার করুন। না হলে গরমের দিনে এটি বেশ যন্ত্রণা দেবে। লোম বড় থাকলে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়। ফলে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
❏ চোখের নিচের বাড়তি বা দলছাড়া ভ্রু ছেঁটে ফেলুন।
❏ ওরাল সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোনো মিটিং, পার্টি কিংবা অ্যাপয়নমেন্টের আগে মাউথওয়াশ বা মাউথফ্রেশনার ব্যবহার করুন।
❏ দাঁত ব্রাশ করার সময় জিহ্বা পরিষ্কার করতে ভুলবেন না। কারণ জিহ্বা পরিষ্কার না করলে তা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়ে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করতে পারে।
❏ বাইরে বের হওয়ার আগে সানগ্লাস নিতে ভুলবেন না। কেননা সূর্যের আলোয় শুধু চোখের চারপাশের ত্বকের ক্ষতিই হয় না, দীর্ঘক্ষণ থাকলে ত্বকের সংবেদী কোষগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
❏ ত্বকের ধরন বুঝে লোশন কিংবা ক্রিম ব্যবহার করুন। বিশেষ করে শীতকালে এ বিষয়ের ওপর বেশি জোর দেবেন।
❏ নারীদের মতো পুরুষের ত্বকের জন্যও ময়েশ্চারাইজার এবং সানস্ক্রিন প্রয়োজন। যদি স্কিন কেয়ারের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে থাকুন, দেরি না করে এক্ষুণি শুরু করুন।
❏ যে কোনো সময় শরীরের যে কোনো স্থান থেকে আঁচিল, ফোঁড়া ইত্যাদিতে হাত দেবেন না। খুব বেশি সমস্যা হলে ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। বছরে অন্তত একবার তার সঙ্গে ত্বকের সার্বিক অবস্থা নিয়ে কথা বলুন।
❏ ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিন।
❏ বাইরে থেকে ফিরে আসে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল সাবান কিংবা ফেসওয়াশ দিয়ে ভালোমতো মুখ ধুয়ে ফেলুন। এ ছাড়াও দিনে অন্তত দু’বার এ কাজটি করুন।
❏ মুখের ত্বক তৈলাক্ত হলে ভালোমানের ক্রিম কিংবা লোশন ব্যবহার করুন।
❏ ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে লিপজেল, পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
❏ এ ছাড়াও নিয়মিত বিশুদ্ধ পানি পান করতে ভুলবেন না।চলতি সময়ের ইয়াং জেনারেশন নিজেদের আকর্ষণীয়, সুন্দর করে তোলার ব্যাপারে দারুণ সচেতন। বাস্তব জীবনেও এ চিত্র অদেখা নয়। অনেকের ধারণা, শুধু মেয়েরাই এ ব্যাপারে এগিয়ে। কিন্তু বর্তমানের চিত্র বলে ভিন্ন কথা।
পরিবর্তনটা বেশি দিনের নয়, মাত্র কয়েক বছরের। কিছুদিন আগেও পুরুষের রূপচর্চা ব্যাপারটি অনেকের কাছে হাস্যকর বিষয় ছিল। এখন সে ধারণা সম্পূর্ণ পাল্টেছে। পাল্টেছে বলেই পুরুষরা এটাকে স্বাভাবিকভাবে নিতেও লজ্জাবোধ করছে না। সৃষ্টিকর্তার নিজস্ব সৃষ্টিকে আরো একটু মোহনীয়, আকর্ষণীয় করতে তো দোষ নেই। এক্ষেত্রে নারী-পুরুষের ভেদাভেদই বা কেন থাকবে?
আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে, নারীদের সৌন্দর্যচর্চার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সুযোগ এবং অনুকূল পরিবেশ রয়েছে; কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তা খুবই সামান্য। এজন্য সহজ উপায়ে পুরুষের রূপচর্চার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় টিপস দেয়া হলো:
❏ হাত ও পায়ের ফ্যাশনেবল নখ অনেকাংশেই সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে। কিন্তু এ ব্যাপারে যথেষ্ট যত্নবান হওয়া জরুরি। বড় এবং ফ্যাশনেবল করলে অবশ্যই সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। তাছাড়া সবসময় ছোট রাখার চেষ্টা রাখুন।
❏ বড় কোনো পার্টি, অফিস কিংবা ক্লায়েন্টের সঙ্গে মিটিং করার আগে নাকের লোম অবশ্যই খেয়াল করে কাটবেন। না হলে লজ্জায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
❏ যে কাপড়টি পরবেন অবশ্যই সেটাকে আগে ইস্ত্রি করে নেবেন। ভালো হয় রুটিন করে আগেভাগেই এসব কাজ গুছিয়ে ফেলতে পারলে।
❏ গরমকালে হাল্কা রঙ এবং সুতি কাপড় ও মোজা পরার চেষ্টা করুন। কেননা এগুলো সূর্য থেকে কম তাপ শোষণ করে এবং শরীরে ঘাম কম হয়।
❏ বগলের লোম নিয়মিত পরিষ্কার করুন। না হলে গরমের দিনে এটি বেশ যন্ত্রণা দেবে। লোম বড় থাকলে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়। ফলে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
❏ চোখের নিচের বাড়তি বা দলছাড়া ভ্রু ছেঁটে ফেলুন।
❏ ওরাল সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোনো মিটিং, পার্টি কিংবা অ্যাপয়নমেন্টের আগে মাউথওয়াশ বা মাউথফ্রেশনার ব্যবহার করুন।
❏ দাঁত ব্রাশ করার সময় জিহ্বা পরিষ্কার করতে ভুলবেন না। কারণ জিহ্বা পরিষ্কার না করলে তা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়ে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করতে পারে।
❏ বাইরে বের হওয়ার আগে সানগ্লাস নিতে ভুলবেন না। কেননা সূর্যের আলোয় শুধু চোখের চারপাশের ত্বকের ক্ষতিই হয় না, দীর্ঘক্ষণ থাকলে ত্বকের সংবেদী কোষগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
❏ ত্বকের ধরন বুঝে লোশন কিংবা ক্রিম ব্যবহার করুন। বিশেষ করে শীতকালে এ বিষয়ের ওপর বেশি জোর দেবেন।
❏ নারীদের মতো পুরুষের ত্বকের জন্যও ময়েশ্চারাইজার এবং সানস্ক্রিন প্রয়োজন। যদি স্কিন কেয়ারের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে থাকুন, দেরি না করে এক্ষুণি শুরু করুন।
❏ যে কোনো সময় শরীরের যে কোনো স্থান থেকে আঁচিল, ফোঁড়া ইত্যাদিতে হাত দেবেন না। খুব বেশি সমস্যা হলে ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। বছরে অন্তত একবার তার সঙ্গে ত্বকের সার্বিক অবস্থা নিয়ে কথা বলুন।
❏ ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ছেড়ে দিন।
❏ বাইরে থেকে ফিরে আসে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল সাবান কিংবা ফেসওয়াশ দিয়ে ভালোমতো মুখ ধুয়ে ফেলুন। এ ছাড়াও দিনে অন্তত দু’বার এ কাজটি করুন।
❏ মুখের ত্বক তৈলাক্ত হলে ভালোমানের ক্রিম কিংবা লোশন ব্যবহার করুন।
❏ ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে লিপজেল, পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
❏ এ ছাড়াও নিয়মিত বিশুদ্ধ পানি পান করতে ভুলবেন না।
-সংগৃহীত