বার্মা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে বাংলাদেশে এসে জামায়াতের বর্মীদের কাছে নিগৃহীত হওয়ার বর্ণনা করেন এক রোহিঙ্গা দম্পতি। আশ্রয় ও সহায়তার নামে জামায়াত নেতা আবদুস ছালাম , জালাল চৌধুরী সহ ৯ জন মিলে রাতভর ধ’র্ষণ করে আরফা(১৮) কে।
তৈয়ব আলী ও খাদিজা বেগমের বড় মেয়ে আরফা (১৮)র বিয়ে ঠিক হয়েছিল। এমন সময় বি’ভীষিকা নেমে আসলে পরিবারটি রুমখাঁ নামের এক বাংলাদেশী দালাল মাধ্যমে উখিয়া শরণার্থী শি’বিরে আশ্রয় নেয়। পালং গ্রামের করিম বক্সের ছেলে রুমখাঁর মাধ্যমে পরিচয় হয় ডা: ছালাম ও এডভোকেট জালালের সাথে।
তারা তৈয়ব ও খাদিজাকে কাজ ও থাকার ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়ে একটি বাড়ি ভাড়া করে দেয়। গত শুক্রবার রোহিঙ্গা দম্পতির বড় মেয়ের সাথে ছালাম ও জালাল অ’শালীন আচরণ করলে তারা এই দুই জামায়াত নেতার পা ধরে সম্মান রক্ষার আকুতি জানায়।
ক্ষু’ব্ধ হয়ে বাড়ি ত্যাগ করলেও জামায়াত ও শি’বিরের আরও ৬ জন নেতাকর্মী নিয়ে রোববার সেই ভাড়া করা বাড়িতে হানা দেয়। বাবা-মায়ের চোখের সামনে রাতভর তরুনীটিকে ধ’র্ষণ করে এবং পা’শবিক নি’র্যাতন চালায়।
তারপর তৈয়ব আলী ও আরফা থা’নায় অ’ভিযোগ জানালে ভাড়া করা বাড়ি থেকে তাদের বের করে দেয়া হয়। জানা গেছে, আবদুস ছালাম, জালাল ও রুমখাঁকে অ’ভিযুক্ত করে আরো অ’জ্ঞাত ৬ জনের বি’রুদ্ধে ধ’র্ষণ মা’মলা দাঃয়ের করা হয়েছে। আজ সকাল ৯ ঘটিকায় ছালামকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যরা পা’লিয়ে গেছে বলে জানায় পু’লিশ।
উল্লেখ্য উক্ত পরিবারের আবার স্থান হয়েছে টেকনাফ উপজেলার হোয়াক্যং ইউনিয়নেরর রইক্ষ্যং শর’ণার্থী ক্যাম্পে।