সাম্প্রতিক শিরোনাম

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বিদ্যমান এন্টি ট্যাংক সিস্টেম সমুহ

আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাংক একটি ভয়ংকর অস্ত্র। পদাতিক বাহিনীকে ফায়ার সাপোর্ট দেওয়ার পাশাপাশি শত্রুর উপর মনস্বতাত্বিক প্রভাব ফেলতেও ট্যাংকের জুড়ি নেই। এই ট্যাংক কে রুখতে বহু ধরনের অস্ত্র ও কৌশল ব্যাবহার করা হচ্ছে। এইসব অস্ত্রের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র হচ্ছে, এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। সেনাবাহিনীর কাছে কয়েকহাজার ATGM এবং ATW মজুদ আছে।
বিশ্বের অন্যান্য সেনাবাহিনীর মতো আমাদের সেনাবাহিনী অত্যাধুনিক এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল ব্যাবহার করে আসছে। ইদানিং অনেক দেশ এন্টি ট্যাংক বা অন্যান্য প্রজেক্টাইল ব্যাবহার করে এন্টি ট্যাংক মিসাইল প্রতিহত করার জন্য ডিফেন্স সিস্টেম ব্যাবহার করে আসলেও তা আদৌ অত কার্যকরী না।
এক কথায় বলা যায়, আধুনিক প্রজন্মের এন্টি ট্যাংক মিসাইল গুলো ট্যাংক বা অন্যান্য সাজোয়া জানের জন্য অনবদ্য।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন ধরনের এন্টি ট্যাংক ওয়েপন ব্যাবহার হচ্ছে। নিচে সব ধরনের অস্ত্রের রেঞ্জ উল্লেখ করা হলোঃ

  • মেতিস এম ১- ২ কি.মি.
  • পি এফ ৯৮ – ১.৮ কি.মি.
  • এইচ জে ৮ – ৩-৪ কি.মি.
  • স্পাইক এটিজিএম: ২.৫ কিমি
  • আরপিজি-৭ভি – ৭০০ মিটার
  • আর পি জি ২৯ – ৮০০ মিটার

এছাড়া বিজিবি প্রথমবারের মতো CORSAR এটিজিএম সংযোজন করেছে।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...