ঘুর্ণিঝড় আম্ফান এর ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।ইতিমধ্যে কক্সবাজারে থাকা রোহিঙ্গা ক্যাম্পকে ঘিরে দুই দফা উদ্ধার অভিজান মহড়া চালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
উপকুলীয় এলাকায় থাকা সকল মাদার ভেসেল কে গভীর সমুদ্রে নোঙর করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং ইঞ্জিন চালু রেখে পরবর্তী নির্দেশ এর জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে৷ লাইট ট্রান্সপোর্ট ভেসেল গুলোকে কর্নফুলী নদীর অভন্তরে শাহ আমানত সেতু থেকে কিছু টা দূরত্বে অবস্থান করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ সমুহকে নিরাপত্তা বজায় রেখে যেকোনো উদ্ধার অভিজান পরিচালনার জন্য স্ট্যান্ড বাই থাকতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ নেভির ২৫ টি যুদ্ধ জাহাজ এবং এদের ক্র দের রেডি রাখা হয়েছে।
বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার সমুহ কে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী উদ্ধার মিশন পরিচালনা করতে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস ঘূর্ণিঝড় এর উপর সর্বদা নজর রাখছে৷ ইতোমধ্যে উপকুল এলাকায় থাকা মাছ ধরার নৌকা এবং জাহাজগুলোকে ফিরে আসতে বলা হয়েছে। এছাড়া সকল জাহাজ এর সাথে স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন রক্ষা করছে স্থানীয় বেজ সমূহ।