আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাংক একটি ভয়ংকর অস্ত্র। পদাতিক বাহিনীকে ফায়ার সাপোর্ট দেওয়ার পাশাপাশি শত্রুর উপর মনস্বতাত্বিক প্রভাব ফেলতেও ট্যাংকের জুড়ি নেই। এই ট্যাংক কে রুখতে বহু ধরনের অস্ত্র ও কৌশল ব্যাবহার করা হচ্ছে। এইসব অস্ত্রের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর অস্ত্র হচ্ছে, এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল। সেনাবাহিনীর কাছে কয়েকহাজার ATGM এবং ATW মজুদ আছে।
বিশ্বের অন্যান্য সেনাবাহিনীর মতো আমাদের সেনাবাহিনী অত্যাধুনিক এন্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল ব্যাবহার করে আসছে। ইদানিং অনেক দেশ এন্টি ট্যাংক বা অন্যান্য প্রজেক্টাইল ব্যাবহার করে এন্টি ট্যাংক মিসাইল প্রতিহত করার জন্য ডিফেন্স সিস্টেম ব্যাবহার করে আসলেও তা আদৌ অত কার্যকরী না।
এক কথায় বলা যায়, আধুনিক প্রজন্মের এন্টি ট্যাংক মিসাইল গুলো ট্যাংক বা অন্যান্য সাজোয়া জানের জন্য অনবদ্য।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন ধরনের এন্টি ট্যাংক ওয়েপন ব্যাবহার হচ্ছে। নিচে সব ধরনের অস্ত্রের রেঞ্জ উল্লেখ করা হলোঃ
- মেতিস এম ১- ২ কি.মি.
- পি এফ ৯৮ – ১.৮ কি.মি.
- এইচ জে ৮ – ৩-৪ কি.মি.
- স্পাইক এটিজিএম: ২.৫ কিমি
- আরপিজি-৭ভি – ৭০০ মিটার
- আর পি জি ২৯ – ৮০০ মিটার
এছাড়া বিজিবি প্রথমবারের মতো CORSAR এটিজিএম সংযোজন করেছে।