সাম্প্রতিক শিরোনাম

নেপালে ক্ষমতার লড়াই, দুই নেতার মাঝে ১০বার বৈঠক

কমিউনিস্ট পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান পুষ্প কামাল দহল প্রচণ্ড তার ও প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলির মধ্যে চলমান বৈঠকে কোন ফলাফল না আসায় দলটির কর্মীদের সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।

ওলি প্রধানমন্ত্রী পদের পাশাপাশি এনসিপির সহ-চেয়ারম্যান পদ ছাড়তে অস্বীকার করেছেন। সাম্প্রতিক সময়গুলোতে মতপার্থক্য নিরসনে ক্ষমতাসীন দলটির শীর্ষ এই দুই নেতার মাঝে কমপক্ষে ১০টি বৈঠক হয়েছে।দলের দুই শীর্ষ নেতা মাধব নেপাল ও ঝালাননাথ খানাল এবং মুখপাত্র নারায়ণ কাজী শ্রেষ্ঠাকে নিয়ে সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়েছিলেন পুষ্পকুমার দহল ওরফে প্রচণ্ড।

ওলির বিরুদ্ধে তোপ দেগে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতা অর্জন করা আমাদের মূল লক্ষ্য নয়। আমরা চাই নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি যেন সঠিক নীতি মেনে পরিচালিত হয়। তাই দলের মধ্যে পদ দখলের জন্য কোনো চেষ্টাই করি না। কিন্তু, এখন দলের মধ্যে যে খারাপ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

যেভাবে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ওলি দলের বর্ষীয়ান নেতাদের ভাবমূর্তি খারাপ করার চেষ্টা করছেন তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে বাধ্য হচ্ছি।কেপি শর্মা ওলি এনসিপি-কে ওয়ান ম্যান আর্মিতে পরিণত করতে চান। ক্ষমতা চীরস্থায়ী করতেই তার এই প্রচেষ্টা। দলের নির্দেশ অমান্য করে নিজেকে নেপালের সর্বময় কর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তিনি।

ওলি অন্য রাজনৈতিক দল তৈরির চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন প্রচণ্ড। বলেন, ওলির কথা মেনে তাঁকে পাঁচ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও দলের এগজিকিউটিভ চেয়ারম্যানের পদে রাখতে রাজি হয়েছি আমরা।

ওলি তাতেও সন্তুষ্ট হচ্ছেন না। নিজেকে সর্বশক্তিমান করে তোলার জন্য পার্টির মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করছেন। দলের শীর্ষস্তর থেকে অনুমোদন না নিয়েই বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন। অন্য দল গঠনের জন্য কিছু লোকের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদনও জমা দিয়েছেন।

ফলে দলের ঐক্য নষ্ট হচ্ছে। এটা আমরা কোনোভাবেই মেনে নেব না। দলের ভালর জন্য আমরা সবকিছু করার চেষ্টা করছি তারপরও দেশের কমিউনিস্টদের বলব সবরকম খারাপ পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকুন।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...