মহামারী কারণে জাপানে আরোপিত জরুরি অবস্থার সময় অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত করে ফেলা হয়। এতে ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও ভোক্তাদের ব্যয়ও কমে গিয়েছিল। যার প্রভাব পড়েছে দেশটির জিডিপিতে।
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে জিডিপি কমেছে ২৭ দশমিক ৮ শতাংশ।
চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধ ও কর বাড়ানোর কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার নিম্নমুখী হতে শুরু করে জাপানে। গত এপ্রিলে করোনার কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর আরও নাজুক হয়ে পড়ে জাপানের অর্থনীতি।
১৯৮০ সালের পর থেকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে জিডিপির এ হার সর্বনিম্ন বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
পরপর তিন প্রান্তিকেই সংকুচিত হয়েছে জাপানের অর্থনীতি। মে মাসে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়া হয়। নিম্নগামী অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে চাপে রয়েছে জাপান সরকার।