২০১৭ সালে মিয়ানমার তাদের রাখাইন রাজ্যে জাতিগত নিধন চালায়। আর এই গনহত্যায় অংশ নেয় সেদেশের সেনাবাহিনী। যদিও তারা এই ব্যাপারটি বরাবরই অস্বীকার করেছে মিয়ানমার।
এই গনহত্যার ফলে জীবন বাঁচাতে ১০ লাখেরও বেশী রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয় বাংলাদেশে। মিয়ানমার বারবারই তাদের এই জাতিগত নিধনের কথাটা অস্বীকার করে আসছিলো। সর্বশেষ এই গনহত্যার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক আদালত (আইসিজে) তে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা করে গাম্বিয়া। আর এই মামলায় মিয়ানমার কে নির্দিষ্ট সময় জুড়ে দেয় আন্তর্জাতিক আদালত তাদের প্রমান উপস্থাপনের জন্য।
এই গনহত্যার অনেক ফুটেজ ফেসবুকে সংরক্ষিত থাকলেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ তা সরিয়ে ফেলে। পরে জাতিসংঘ এসকল গনহত্যা সংশ্লিষ্ট তথ্য চাওয়ার পর তখন তারা দিতে অস্বীকার জানায়। কিন্তু,শেষ পর্যন্ত ফেসবুক কতৃপক্ষ গনহত্যার নথি জাতিসংঘের নিকট হস্তান্তর করে গত সপ্তাহে।
এসকল নথির কারনে গনহত্যা প্রমান করাটা অনেকাংশে সহজ হয়ে পড়বে। আশা করা যায় মামলার পরবর্তী শুনানিতে এসকল প্রমান উপস্থাপন করতে পারবে।
সূত্রঃ ডিফ্রেস
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার…
হিরো আলম রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়ার পর সারা দেশে হইচই শুরু হয়ে যায়। এমনকি ওই প্রতিবাদের…
বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সেমিকন্ডাক্টর চিপ নিয়ে বড় ধরনের যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রেড জায়ান্ট চীন।…
Leave a Comment