যাদের বয়স ২০, ৩০ ও ৪০ বছরের কোটায় এবং যারা সচেতন নয় এমন মানুষদের কারণে মহামারি ভাইরাসটি দ্রুত অন্যের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।
কারণ এসব বয়সের মানুষদের করোনার লক্ষণ বেশি প্রকাশ পায় না। ফলে তারা স্বাভাবিক ভাবে অন্যের সাথে মিশে ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে দেয়।
তরুণরাই বর্তমানে বেশি করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে। যাদের বয়স ৫০ বছরের কম এমন মানুষদের মাধ্যমে করোনা অন্যের দেহে প্রবেশ করছে।
যারা বয়স্ক, যারা দীর্ঘদিন ধরে কোনো রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন কিংবা যারা অধিক ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করেন তাদের জন্য এই তথ্য বেশি আশঙ্কার।
২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ৬০ লাখ মানুষের তথ্য বিশ্লেষণ করে জানিয়েছে, শিশু ও যুবকদের মধ্যে সংক্রমণ হার বাড়ছে। ৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ হার ০.৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ২.২ শতাংশে দাঁড়িয়েছ।
৫ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে যাদের বয়স তাদের মধ্যে সংক্রমণের হার ০.৮ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.৬ শতাংশে। আর যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৪ বছর, তাদের মধ্যে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার হার দাঁড়িয়েছে ১৫ শতাংশে।
প্রথমদিকে এই হার ছিল ৪.৫ শতাংশ।
বিশ্বে ২ কোটি ১৮ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্তের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৩৮ লাখ মানুষ। আর মারা গেছেন ৭ লাখ ৭৪ হাজার মানুষ।