ব্রিটেন, জার্মানি, ফ্রান্স, সংযুক্ত আরব আমিরাত, লেবানন, গ্রিসসহ বিশ্বের ১৩টি দেশের ৩০ জন প্রতিযোগী এই চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ করে। তাঁদের মধ্যে ৬৫ পয়েন্ট পেয়ে সোনা জিতে নেন নীলকান্ত।বিশ্বের ‘দ্রুততম মানব ক্যালকুলেটর’ হলেন হায়াদ্রাবাদের যুবক নীলকান্ত ভানু প্রকাশ।
সম্প্রতি লন্ডনে মেন্টাল ক্যালকুলেশন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ,২০২০ অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা মাইন্ড স্পোর্টস অলিম্পিয়াড (এমএসও) নামেও পরিচিত। এই প্রতিযোগিতায় ভারতের হয়ে সোনা জেতেন নীলকণ্ঠ। তিনি বলেন, “আমার হিসেবের গতিতে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন বিচারকরা। আরও ভাল ভাবে যাচাই করার জন্য তাঁরা আরও হিসেব কষতে দেন। তাতেও সফল হই।”
এক সময় শকুন্তলা দেবী এবং স্কট ফ্ল্যান্সবার্গের এই রেকর্ড ছিল। তাঁদের রেকর্ড ভাঙতে পেরে আমি আনন্দিত। এটা দেশের জন্যও একটা গর্ব। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট স্টিফেন কলেজে গণিতে স্নাতক স্তরে পড়াশোনা করছেন নীলকান্ত। তাঁর দখলে চারটি বিশ্ব রেকর্ড এবং ৫০টি লিমকা রেকর্ড রয়েছে। এমএসও হল মেন্টাল স্কিল এবং মাইন্ড স্পোর্টস-এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রতি বছর লন্ডনে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতা যে কোনও অলিম্পিকের সমতুল্য।