যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে র্যাবের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যপারে শক্তিশালী লবিস্ট নিয়োগ করা হলেও সে পদক্ষেপ ভেস্তে গিয়েছে।
এরই মধ্যে র্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন-র্যাবের ব্যপারে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হয়েছিল ইউনাইটেড কিংডমে।কিন্তু অভিযোগ ব্যতীত কোন তথ্য প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় সে আবেদনকে অগ্রাহ্য করেছে যুক্তরাজ্য।
সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নেও র্যাব এবং বাংলাদেশের কার্যক্রমে অর্থনৈতিক সুবিধা তুলে নিয়ে স্যাংশন প্রদানের কথা তুলে আনেন ”তাসনিম খলিল” নামক এক ব্যক্তি। তবে সে আলোচনাতেও কাংখিত তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরতে ব্যর্থ হন তিনি।
উল্লেখ্য,যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে র্যাবকে কাউন্টার ইন্টালিজেন্স এবং কাউন্টার টে-রো-রি-জ-ম সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করছে।একই সাথে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স সহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইউ কে র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা না করার নীতিগত সিদ্ধান্তের পাশাপাশি লবিস্টকে পরবর্তীতে তথ্য প্রমাণ ছাড়া আর কোন অভিযোগ করার ব্যপারে সতর্ক করেছে এবং একই সাথে র্যাব এবং বাংলাদেশ সরকার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এসব তথাকথিত লবিষ্টের ব্যপারে মিথ্যে অভিযোগ এবং বাংলাদেশের সম্মান নষ্টের ব্যারে আইনী পদক্ষেপ এবং দরকারে ক্ষতিপূরণ দাবী করার জন্য যুক্তরাজ্যের আদালতে আপিল করার সুপারিশ জানিয়েছে।
অন্যদিকে র্যাব’কে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন মিশনে না নেয়ার দাবীর কোন জবাব দেয়নি জাতিসংঘ।