ইউরোপের দেশ ইতালি সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে অস্ত্র বিক্রি করবেনা বলে জানিয়েছে। তারা আর সৌদি জোটের কাছে নতুন করে অস্ত্র বিক্রির অনুমতি দেবে না।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে ইয়েমেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সৌদি আরব ও তার মিত্রদের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে আসছিল ইউরোপের দেশগুলো।
যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় ইয়েমেনে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। সেখানে খাদ্য নেই, ওষুধ নেই।
এ কারণে ইউরোপের মানবাধিকার সংগঠনগুলো ওই আগ্রাসনে ইউরোপ শরীক হওয়ায় সমালোচনা করেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে সমসাময়িক যুগে ইয়েমেনে সবচেয়ে বড় মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে। ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালি সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রের যোগানদাতা।
তবে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে। ছয় বছর পার হলেও যুদ্ধ এখনো অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারিতেও সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ইয়েমেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও গণহত্যা অব্যাহতর রাখায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে আসছিল।
বিশেষ করে ইউরোপের যেসব দেশ সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটকে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছিল সেসব দেশের ওপর মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চাপ বজায় ছিল। এরই মধ্যে ইতালি তাদের অবস্থান পরিষ্কার করলো।
ঢাকা, ২৪ আগস্ট ২০২৫: পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. ফাইজুর…
বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের…
"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড"…
আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের…
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
Leave a Comment