মহামারি প্রতিরোধে হার্ড ইমিউনিটির চিন্তা করা অনৈতিক বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
হার্ড ইমিউনিটি বলতে আমরা বুঝি, যখন একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মধ্যে নির্দিষ্ট অনুপাতে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়, যাতে ওই কমিউনিটিতে আর সংক্রমণ না হয়।
একে বলে হার্ড ইমিউনিটি। অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত হার্ড ইমিউনিটির জন্য করোনাকে ছড়াতে দেওয়া উচিত। এ নিয়ে গেব্রিয়াসিস বলেন, এ দৃষ্টিভঙ্গি নৈতিকভাবে সমস্যাযুক্ত।
বৈশ্বিক মহামারি দূরের কথা, জনস্বাস্থ্যের ইতিহাসে কোনো রোগের প্রভাব ঠেকাতে হার্ড ইমিউনিটি ব্যবহার করা হয়নি।
বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের…
"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড"…
আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের…
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
Leave a Comment