মহামারি প্রতিরোধে হার্ড ইমিউনিটির চিন্তা করা অনৈতিক বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
হার্ড ইমিউনিটি বলতে আমরা বুঝি, যখন একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মধ্যে নির্দিষ্ট অনুপাতে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়, যাতে ওই কমিউনিটিতে আর সংক্রমণ না হয়।
একে বলে হার্ড ইমিউনিটি। অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত হার্ড ইমিউনিটির জন্য করোনাকে ছড়াতে দেওয়া উচিত। এ নিয়ে গেব্রিয়াসিস বলেন, এ দৃষ্টিভঙ্গি নৈতিকভাবে সমস্যাযুক্ত।
বৈশ্বিক মহামারি দূরের কথা, জনস্বাস্থ্যের ইতিহাসে কোনো রোগের প্রভাব ঠেকাতে হার্ড ইমিউনিটি ব্যবহার করা হয়নি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
Leave a Comment