ভেরামারা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এলাকায় ছিল ২৯ বালুচ এবং ১৮ পাঞ্জাব। সকাল সাত টায় ভারতীয় ৫/১ ব্যাটেলিয়ন ৪৫ কেভেলরির এ স্কোয়াড্রন ঈর দুই ট্রুপ্স বাদে বাকীদের নিয়ে ভেরামারা হার্ডিঞ্জ ব্রিজ অভিমুখে রওয়ানা হয়। পিছনে পায়ে হেটে রওয়ানা হয় ৯ ডগরা, ৫ গার্ডস। পাক বাহিনীর পলায়নের পথ ছিল ব্রিজ এবং নৌ ফেরী। সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আগে ব্রিজ দখল করা হবে পরে ভেরামারা দখল করা হবে। দুপুর ২ টার দিকে ভারতীয় ট্যাঙ্ক গুলো ব্রিজের কাছে পাক অবস্থানের গোলাবর্ষণ সীমায় আসা মাত্রই আক্রমন শুরু করা হয়। পাক বাহিনী এখানে কঠোর ট্যাঙ্ক প্রতিরক্ষা গড়ে তুলেছিল। তারা প্রাকৃতিক খাল ছাড়াও ব্রিজের দক্ষিন পাড়ের সবদিকেই বাঙ্কার খাল তৈরি করে তা আচ্ছাদিত করে রেখেছিল। তা ছাড়া তারা এন্তি ট্যাঙ্ক মাইন স্থাপন করেছিল। বিষয়টি ভারতীয় দের সন্দেহ থাকায় রেকি করে জানতে পারে এবং পাওয়ার হাউজের কাছ দিয়ে একটি নিরাপদ পথ বের করে অগ্রসর হয়। বিকেল ৫ টায় ব্রিজের পশ্চিমাংশ দখল করে ভারতীয় বাহিনী। ভেরামারা পরে আক্রমন করার কথা থাকলেও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে বেলা তিনটার দিকে বারাদি দিয়ে ভেরামারা আক্রমন করে। ৯ ডগরা ২ ট্রু প্স ট্যাঙ্ক নিয়ে সাড়ে ৪ টায় ভেরামারা দখল করে। ভেরামারায় ভারতীয় বাহিনী পৌছার পর তারা জানতে পারে আগেই পাকিস্তানী বাহিনী তাদের অস্র গোলাবারুদ ফেলে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দিয়ে পালিয়ে যায় এবং একটি স্পেন ধ্বংস করে দেয়। পাকিস্তানের এখানে দুই ব্যাটেলিয়ন সৈন্য পর্যাপ্ত অস্র ছিল ভারতীয়দের সাথে যুদ্ধ করার জন্য কিন্তু তারা নৈতিক দিক দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ায় যুদ্ধ পরিত্যাগ করে।
সর্বশেষ
বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!
বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...
২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি
"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...
কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি
আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...
পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...