যেভাবে বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠলেন শেখ মুজিবর রহমান

সাম্প্রতিক সংবাদ
মুনতাহা মিহীর
Sponsored

বাঙালি জাতীয় জীবনে বছরের যে ক’টি দিন তাৎপর্যময় ও ঐতিহাসিক, তন্মধ্যে ২৩শে ফেব্রুয়ারি অন্যতম। এদিনেই শেখ লুৎফুর রহমান ও শেখ সায়রা খাতুনের আদরের খোকা, মধুমতি বিধৌত টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিব, বাংলা ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু রূপে অভিসিক্ত হয়েছিলেন ১৯৬৯ সালে। দীর্ঘ কয়েক বছর কারাভোগ আর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বাঙালি ছাত্র জনতার এক অভাবনীয় গণ অভ্যুত্থানে আগের দিন, ২২শে ফেরুয়ারি মুক্তি পান তিনি। পতন ঘটে পাকিস্তানের তথাকথিত লৌহমানব ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের। 

বাঙালি জাতির আন্দোলন-সংগ্রামের অভূতপূর্ব সফলতা, আইয়ুব খানের পতন ও শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল রাজনৈতিক বন্দির নিঃশর্ত মুক্তিকে স্মরণীয় ও বরণীয় করে রাখার জন্য ২৩শে ফেব্রæয়ারী, ১৯৬৯ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজন করা হয় জনসভার। উল্লেখ্য, এই জনসভাটিই ছিলো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত প্রথম জনসভা। ইতোপুর্বে বড় বড় জনসভাগুলো অনুষ্ঠিত হতো পল্টন ময়দানে। আর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হতো ঘোড়দৌড়। জনসভায় এতো লোক সমাগম হয়েছিল যে, তা শেষ পর্যন্ত এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হয়। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সমন্বয়ক ও ডাকসুর তৎকালীন ভিপি তোফায়েল আহমেদ বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে, দীর্ঘ আন্দোলন,সংগ্রাম, ত্যাগ,তিতিক্ষার মধ্যদিয়ে পরীক্ষিত বাংলা ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু, একমাত্র আশা ভরসাস্থল শেখ মুজিবুর রহমানকে ভূষিত করেন ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে। এ বছর সেই ঐতিহাসিক দিন ও ক্ষণটির অর্থাৎ বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে অভিসিক্ত হবার পঞ্চদশ বার্ষিকী পালিত হয়েছে।

সেই ঐতিহাসিক দিন ও ক্ষনটির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জননেতা তোফায়েল আহমেদ লিখেছেন,-

“ঐতিহাসিক ২৩ ফেব্রুয়ারি শুধু আমার জীবনে না, সমগ্র বাঙালি জাতির জীবনে এক ঐতিহাসিক দিন। কারণ এই দিনটিতে, যে নেতা কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বছরের পর বছর কাটিয়েছেন, বারবার ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছেন, সেই প্রিয় নেতাকে আমরা কৃতজ্ঞ বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞচিত্তে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দিয়েছিলাম। সেই সংবর্ধনা সভায় সভাপতিত্ব করার দুর্লভ সৌভাগ্যের অধিকারী আমি। ডাকসুর ভিপি থাকার কারণে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক, মুখপাত্র ও সমন্বয়ক ছিলাম। প্রতিটি সভায় সভাপতিত্ব করতাম। সভা পরিচালনা করতাম। অথচ অন্য যারা ছিলেন, তারা ছিলেন আমার চেয়েও বড় নেতা। সেদিনের সেই রেসকোর্স ময়দানের কথা আজ যখন ভাবি, তখন নিজেরই অবাক লাগে। আমার বয়স তখন ২৫ বছর ৪ মাস ১ দিন।

এই অল্প বয়সে বিশাল একটি জনসভার সভাপতি হিসেবে প্রিয় নেতাকে, যাকে কেন্দ্র করে এই আয়োজন- ‘তুমি’ বলে সম্বোধন করে তাঁর আগেই বক্তৃতা করা, এটি আমার জীবনের এক ঐতিহাসিক ঘটনা। অবাক হই এই ভেবে যে, কী করে এটা সম্ভব হয়েছিল। আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সেদিন ১০ লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ণ। সেই জনসমুদ্রের মানুষকে যখন জিজ্ঞাসা করেছিলাম, যে নেতা জীবনের যৌবন কাটিয়েছেন পাকিস্তানের কারাগারে, ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন, সেই প্রিয় নেতাকে কৃতজ্ঞ বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞচিত্তে একটি উপাধি দিতে চাই। ১০ লাখ মানুষ যখন ২০ লাখ হাত উত্তোলন করেছিল, সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। তখনই প্রিয় নেতাকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। পরবর্তীকালে এই উপাধিটি জনপ্রিয় হয়েছে, জাতির পিতার নামের অংশ হয়েছে এবং আজকে তো শুধু ‘বঙ্গবন্ধু’ বললেই সারাবিশ্বের মানুষ এক ডাকে চেনে।

যুগের পর যুগ শোষণ বঞ্চনা প্রতারণা আর অত্যাচার নির্যাতনের শিকার বাঙালি জাতির শতভাগ আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন এবং আশা ভরসাস্থলে পরিণত হওয়া এতো সহজ ছিল না। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ত্যাগ তিতিক্ষা, নিষ্ঠা, সততা, সাহস এবং অকৃত্রিম ভালোবাসা আর দেশপ্রেম দিয়ে তা অর্জন করতে পেরেছিলেন। বাঙালি জাতির অকৃত্রিম ভালোবাসা, আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে যে অমোঘ মন্ত্র কাজ করেছে তাহলো কর্মে নিষ্ঠতা আর কর্মে সততা।

যে মন্ত্রটি তাঁর পিতা ছোটবেলা তাঁর অন্তরে গেঁথে দিয়েছিলেন। আমরা যদি বঙ্গবন্ধুর জীবনকে নির্মোহ চিত্তে বিশ্লেষন করি তাহলে যা অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে ধরা পড়ে তাহলো, বাংলা ও বাঙালির প্রতি ভালোবাসায় তাঁর সামান্যতম খাদ বা কমতি ছিল না। বাঙালি জাতির সার্বিক মুক্তির প্রশ্নে ছিলেন শতভাগ আপোষহীন। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও বলেছেন, আমি বাঙালি, বাংলা আমার ভাষা, বাংলা আমার দেশ। মনকি যেদিন বাঙালিরা তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে সেদিনও দৃপ্ত কন্ঠে বলেছেন, ছয়দফা আজ বাঙালি জাতির প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে। কেউ যদি এই দাবির সাথে বেঈমানী করে, এমনকি আমিও যদি করি তাহলে আমাকেও জ্যান্ত কবর দিয়ে দেবে।

বঙ্গবন্ধুর জীবনকে আমরা চারভাগে বিশ্লেষণ করতে পারি। প্রথমতঃ পাকিস্তান আন্দোলন, দ্বিতীয়তঃ বাঙালির স্বায়ত্বশাসন আন্দোলন, তৃতীয়তঃ স্বাধীনতার সংগ্রাম এবং চতুথতর্ঃ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন। টুঙ্গিপাড়ার খোকা অর্থাৎ শেখ মুজিব যখন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র পাকিস্তান আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বাংলার মুসলিম লীগের নেতৃত্বে তখন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং খাজা নাজিমুদ্দিনের হাতে। সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যারা তারা ছিলেন প্রগতিশীল অংশ, সাধারণ মধ্যবিত্ত শ্রেনীর।

শেখ মুজিবুর রহমান সেই অংশের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। তবে নীতি নির্ধারনী ক্ষমতা ছিলো না। তাই অন্তরে বাঙালি জাতির জন্য একটা পৃথক রাষ্ট্র কাঠামো গঠনের সুপ্ত অথচ তীব্র আকাঙ্খার বাস্তবায়ন, ঐ সময় ছাইচাপা দিয়েই রাখতে হয়েছিলো। পাকিস্তান সৃষ্টির পরপরই মিঃ জিন্নাহসহ পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বাঙালিদের শাসন ও শোষণ করার মানসিকতা এবং সংখ্যাগরিষ্ঠের ভাষা বাংলাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা ও পাকিস্তানের প্রতি বাঙালিদের মোহমুক্তি শেখ মুজিবের সেই সুপ্ত বাসনা বাস্তবায়নের সুযোগ করে দেয়। তাঁর ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় জানান দেয়, সময় সমাগত, মুজিব তুমি প্রস্তত হও। শ্লোগান তোল ‘জাগে বাহে কুনঠে সবায়’। মানুষের প্রাণের কথা শেখ মুজিব অন্তরে ধারণ করেই গেয়ে ওঠেন জাগরণের গান।

প্রথমেই উচ্চারিত শ্লোগান, “রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই।” টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া আর সুন্দরবন থেকে সুনামগঞ্জ প্রতিটি বাঙালির কন্ঠে ধ¦ণিত হয় একই ধ্বণি। গুলি বর্ষিত হয় শাসকের বন্দুক থেকে। বাঙালির রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। শুরু হয় গ্রেফতার, নির্যাতন, জুলুম, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। রাজনীতিবিদরা আপোষ করেন, বিক্রি হন, কিন্তু শেখ মুজিব ও তাঁর হাতে গড়া কর্মীরা আপোষ করেন না, বিক্রি হন না। শাসকের রোষানল শুধু একজন মানুষের প্রতি, তিনি শেখ মুজিব। বাঙালির হৃদয়ের তন্দ্রিতে লেখা যার নাম। মুজিবও বেপরোয়া। হউক জুলুম। হউক অত্যাচার। যত পারো করো গ্রেফতার, চালাও গুলি। কিন্তু বাংলা ও বাঙালির মুক্তির দাবিতে জীবনবাজি।

শাসক যত চোখ রাঙায়, মুজিব ততই আরো উজ্জীবিত হন। তিনি ইতোমধ্যেই বাঙালি জাতির মনের ভাষা বুঝতে পেরেছেন। তারা লাখে লাখে মরতে রাজি, তবে শর্ত একটাই। নেতাকে হতে হবে বাংলা ও বাঙালির মুক্তির প্রশ্নে শতভাগ আপোষহীন। যিনি সত্যিকার অর্থেই হয়ে উঠবেন বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু, আস্থাবান। প্রয়োজনে যিনি বলবেন, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেবো। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ। তিনি বলবেন না, আমায় রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো। শেখ মুজিব দার্শনিক সক্রেটিসের সেই, বিখ্যাত উক্তি, “নিজেকে জানো” তত্বটি জানেন। পরখ করে দেখেছেন নিজের জীবনে। তিনি অনুধাবণ করেন, একমাত্র তিনিই পারেন বাঙালি জাতির সেরকম বন্ধু হতে। মন্ত্র একটাই জীবন দেবো, তবু বেইমানি করবো না।

১৯৬৬ সাল। তথাকথিত লৌহমানব ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ক্ষমতায়। শেখ মুজিবুর রহমান এই জেলে তো, এই বাইরে। একদিকে শাসকগোষ্ঠির শোষন-শাসনের মাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। অন্যদিকে, শেখ মুজিব প্রস্তুতি নেন চুড়ান্ত আঘাত হানার। ঘোষণা করেন, বাঙালির মুক্তিসনদ ঐতিহাসিক ‘ছয়দফা।’ শ্লোগান ওঠে, জাগো জাগো বাঙালি জাগো। পিন্ডি না ঢাকা, ঢাকা, ঢাকা। জয় বাংলা। তোমার-আমার ঠিকানা, পদ্মা-মেঘনা-যমুনা। দায়ের করা হয় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা। এক নম্বর আসামী শেখ মুজিবুর রহমান। এছাড়া আরো ৩৪জন সামরিক-বেসামরিক বাঙালি। হুমকি দেয়া হয়, শেখ মুজিবকে ফাঁসিতে ঝুলানোর। শেখ মুজিব বলেন, জীবন দেবো, তবু ছয়দফার প্রশ্নে আপোষ করবো না। বাঙালিরা বুঝতে পারে এইতো তাদের প্রকৃত বন্ধু, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

তাদের হাজার বছরের আরাধনার ফসল। তারা হৃদয় দিয়ে অনুভব করে, একমাত্র শেখ মুজিবই পারেন সকল প্রকার জুলুম-নির্যাতনের অবসান ঘটিয়ে তাদের জন্য একটা নিজস্ব ভুখন্ড সৃষ্টি। দিতে পারেন একটা সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। তিনিই হলেন বাংলা ও বাঙালির মুক্তির দিশারী। বাঙালির মুক্তির আলোকবর্তিকাকে চিরতরে নিভিয়ে দিতে উদ্যত কালো হাত। কিন্ত না, তা হতে দেয়া যাবে না। বাঙালির আশার আলোকে কিছুতেই নিভতে দেয়া যাবে না। জেগে উঠো বাঙালি। আওয়াজ তোল, জাগো বাহে কুনঠে সবায। বাঙালি জেগে ওঠে। রাস্তায় নেমে আসে। শপথ নেয় শেখ মুজিবের মুক্তি ছাড়া ঘরে ফিরে যাবো না। মরতে হয় কাতারে কাতারে মরবো। জেলে যাবো লাখে লাখে। গুলি হয়। অকাতরে হাসিমুখে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে, কিন্তু রাস্তা ছাড়ে না। গ্রেফতার হয় হাজারে হাজার, নতি শিকার করে না। পরিণতি বাঙালির বিজয়। শেখ মুজিবসহ রাজবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তি। আইয়ুব খানের পতন।

মুক্ত মুজিব ফিরে আসেন তাঁর প্রিয় বাঙালির মাঝে। রেসকোর্স ময়দানে ২৩শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯ অনুষ্ঠিত হয় মুক্ত বীর, বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু, ভালোবাসার মানুষ শেখ মুজিবের গণ-সংবর্ধনা। লাখো লাখো মানুষ মুহুর্মুর্হু করতালি আর গগণ বিধারী শ্লোগানে শেখ মুজিবকে ভুষিত করে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে। আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বঙ্গবন্ধু সেদিন ঘোষণা করেন, “আগরতলা মামলার আসামি হিসেবে আমাকে গ্রেফতার করে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে পুনঃগ্রেফতার করে যখন ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যাবে, তখন বুঝতে পেরেছিলাম যে, ওরা আমাকে ফাঁসি দেবে। তখন এক টুকরো মাটি তুলে নিয়ে কপালে মুছে বলেছিলাম, ‘হে মাটি আমি তোমাকে ভালোবাসি। আমাকে যদি ওরা ফাঁসি দেয়, মৃত্যুর পরে আমি যেন তোমার কোলে চিরনিদ্রায় শায়িত থাকতে পারি।’

বক্তৃতার শেষে তিনি বলেছিলেন, ‘রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে তোমরা যারা আমাকে কারাগার থেকে মুক্ত করেছো, যদি কোনোদিন পারি নিজের রক্ত দিয়ে আমি সেই রক্তের ঋণ শোধ করে যাব।’ তিনি একাই রক্ত দেননি, সপরিবারে বাঙালি জাতির রক্তের ঋণ তিনি শোধ করে গেছেন। তিনি কথা রেখেছেন। এখন আমাদের প্রতিজ্ঞা পুরণের পালা। ঋণ শোধের পালা। আর তা সম্ভব বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের মাধ্যমে, বঙ্গবন্ধুর প্রানের স্বজন, দুঃখি বাঙালির মুখে হাসি ফুটিয়ে।

লেখক: যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

Sponsored
Leave a Comment

সর্বশেষ

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…

September 21, 2024

২০২৩ এর সফল ফ্রিল্যান্সার অ্যাওয়ার্ড পেলেন সাইমন সাদিক

সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…

March 4, 2024

ডিআর কঙ্গোতে শান্তিরক্ষী মিশনে  সেনাবাহিনীর ‘আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ মোতায়েন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…

March 3, 2024

প্রধানমন্ত্রীকে পুতিনের অভিনন্দন

পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…

January 12, 2024

আওয়ামী লীগের বিজয় উৎসব উদযাপন করলো রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন

রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…

January 10, 2024

পর্যবেক্ষণে গিয়ে সন্তুষ্ট যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড ও সুইস পর্যবেক্ষকরা

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…

January 7, 2024
Sponsored