স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল কথাটি মিথ্যে নয়।স্বাস্থ্যসচেতনতায় আরো একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সব সময়ই উচিত। তাই নজর রাখুন সাস্থ্যের প্রতি। মেনে চলুন সাস্থ্য রক্ষায় উপকারী নিয়মগুলো।
মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খাওয়া যেতে পারে আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।
জ্বর হলে খেতে পারেন ইয়োগার্ট। মধুও খাওয়া যেতে পারে।
স্ট্রোক প্রতিরোধ চা পান করতে হবে। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি।
অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।
পেঁয়াজ হাঁপানিতে রোগীদের শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
পেটের পীড়ায় খাওয়া যেতে পারে কলা ও আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।
ঠাণ্ডয় রসুন খেলে অনেকটা উপশম পাওয়া যায়।
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য ও বাঁধাকপি কার্যকর।
আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।
নানাগুণের অধিকারী মধু। অসাড়তা, গলাব্যথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর।