সাম্প্রতিক শিরোনাম

অনলাইন নিউজপোর্টাল নিবন্ধন নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই: তথ্যমন্ত্রী

ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, অনলাইন নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা বলেছিলাম যে ঈদের আগে যতদূর সম্ভব আমরা নিবন্ধনের জন্য যোগ্য বিবেচিত অনলাইনগুলোর তালিকা প্রকাশ করবো।

সরকারের সিদ্ধান্তে যে প্রক্রিয়াটি আমরা পালন করছি তা হলো, যতগুলো অনলাইন নিউজপোর্টাল নিবন্ধনের জন্য দরখাস্ত করেছে, সবগুলোই তদন্ত সংস্থার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম।

সম্মিলিতভাবে তদন্ত সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আমরা যতগুলোর ব্যাপারে অনাপত্তি পেয়েছি, তারমধ্যে দৈনিক পত্রিকাগুলোর অনলাইন সংস্করণ ছাড়া সকল অনলাইন নিউজপোর্টালের তালিকা আমরা প্রকাশ করেছি। দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণগুলো আমরা পরে একযোগে প্রকাশ করবো।

দেশে অনেক প্রতিষ্ঠিত এবং ভালো অনলাইনের নাম প্রকাশিত তালিকায় আপনারা পাননি, দেখেননি। আমরা তদন্ত সংস্থাগুলোকে বারবার তাগাদা দিয়েছি এবং দিচ্ছি, যাতে তারা দ্রুত প্রতিবেদন দেয়। কেউ যাতে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন না হয়, সেজন্য এই ৩৪টির নাম প্রকাশ করার সাথে সাথে একটি বিজ্ঞপ্তিও আমরা প্রকাশ করেছিলাম। যাদের ব্যাপারেই তদন্ত সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে ইতিবাচক রিপোর্ট আসবে, সবাই নিবন্ধনের সুযোগ পাবে। এ নিয়ে উদ্বেগ বা উৎকণ্ঠার কোনো কারণ নেই।

তবে যে অনলাইনগুলো যে উদ্দেশ্যে পরিচালিত হওয়া প্রয়োজন, সেই উদ্দেশ্যে পরিচালিত না হয়ে ভিন্ন উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয় অথবা নিয়ম-নীতি কিম্বা সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে যে নিয়মগুলো মানা প্রয়োজন সেগুলো মানে না, সেগুলোর ব্যাপারে তো অবশ্যই তদন্ত সংস্থার রিপোর্ট যে রকম আসবে, সে রকম সিদ্ধান্ত হবে।

এগুলো কিভাবে আমাদের দেশে পরিচালিত হওয়া প্রয়োজন এবং কিভাবে তারা করের আওতায় আসবে এবং আমাদের দেশের আইন, নিয়ম-কানুন, সংস্কৃতি যাতে মেনে চলে, সেজন্য কি করা প্রয়োজন, সেই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে প্রতিবেদন পেশ করার জন্য আমরা আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি করে দিয়েছি। সেই কমিটিতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে অর্থ মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং একজন আইনজ্ঞ রয়েছে। তারা যে আমাদের দেশ থেকে ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে নিয়ে যাচ্ছে এজন্য তারা আয়কর দিচ্ছে না। এটা অবশ্যই দেওয়া প্রয়োজন। অন্যান্য দেশে এ ব্যবস্থা রয়েছে, যেমন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী বলেছেন, গণমাধ্যমের স্বার্থেই এগুলোকে করের আওতায় আনা প্রয়োজন।

ফেইসবুক, টুইটার অথবা ইউটিউব বা অন্যান্য যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আছে সেগুলো ব্যবহার করে সমাজে অস্থিরতা তৈরি, ফেক নিউজ করা, কারো চরিত্র হনন করা, এই কাজগুলো যে করা হচ্ছে, সেজন্য সার্ভিস প্রোভাইডারকে জরিমানা করার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশে যেমন বিধান রয়েছে, আমাদের দেশেও প্রচলিত আইনে আমরা জরিমানা করতে পারি, আমরা প্রয়োজনে সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করবো, জানান ড. হাছান। আমরা আলাপ আলোচনা করছি, এজন্য যদি নতুন আইনের প্রয়োজন হয়, নতুন আইনও করা হবে বলেন মন্ত্রী।

সর্বশেষ

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...

২০২৩ এর সফল ফ্রিল্যান্সার অ্যাওয়ার্ড পেলেন সাইমন সাদিক

সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে কাজ করে আসছেন। এর মাঝে একটি এজেন্সিও দিয়েছেন নাম...

ডিআর কঙ্গোতে শান্তিরক্ষী মিশনে  সেনাবাহিনীর ‘আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ মোতায়েন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে মোতায়েন হতে যাচ্ছে। জাতিসংঘ সদর দপ্তরের আহবানে সাড়া...

প্রধানমন্ত্রীকে পুতিনের অভিনন্দন

পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো এক পত্রে পুতিন বলেন ‘রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বের...