বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ অর্জিত হওয়ায় এবং মাথাপিছু আয় ২০৬৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হওয়ায় অর্থমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরবর্তী বাজেট কি রকম হবে, কোন কোন খাতগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হবে সে বিষয়ে এখন থেকে কাজ শুরু করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সমন্বয় সভার আলোচনার মাধ্যমে সময়ে সময়ে তা আপডেট করার ইঙ্গিত প্রদান করেন অর্থমন্ত্রী।
কভিড-১৯ এর কারণে গত কয়েকমাস আমরা বৈঠক করতে পারিনি। এখন থেকে নিয়মিত প্রতি তিন মাস পর পর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এখন থেকে একেক সময়ে একেক বিভাগের দপ্তরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
কাজ করার গতি যাতে ঠিক থাকে তাই মাঝে মাঝে আমরা আমাদের পারফরমেন্স রিভিউ করবো এবং কিভাবে আমাদের মন্ত্রণালয়কে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সে বিষয়ে খোলামেলা আলাপ আলোচনা করবো। কর্মক্ষেত্রে যদি কোন জটিলতা তৈরী হয় আলোচনার মাধ্যমে সেগুলো সমাধান করা হবে।
বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম, সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম, আব্দুর রউফ তালুকদার, ফাতিমা ইয়াসমিন, সচিব অংশগ্রহণ করেন।
অর্থ মন্ত্রনালয়ের এ চার বিভাগের সচিবগনের সাথে বেলা তিনটায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল একটি ভার্চুয়াল সমন্বয় বৈঠক করেন। বৈঠকের শুরুতে অর্থমন্ত্রী করোনা মহামারীর মধ্যেও ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় নিয়ে সন্তোষ কাশ করেন।
এ বিষয়ে তিনি দেশবাসী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। চারটি বিভাগ আমরা একটি টিম হিসাবে কাজ করছি। দেশের সামষ্ঠিক অর্থনীতির গতিধারা অক্ষুন্ন রাখার জন্য আমাদের নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে।
২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সম্পদ মবিলিাইজেশন এবং দক্ষ ব্যয় ব্যবস্থাপনার প্রতি আমাদের যতœশীল হতে হবে