জনগণের পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতে হবে। শুধু আইন প্রয়োগ করে ভেজাল প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। এজন্য জনসচেতনতা তৈরি করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। তিনি দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবার মানসিকতা নিয়ে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ‘Monitoring report 2020 of the Bangladesh Second Country Investment plan Nutrition-Sensitive food System’ শীর্ষক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী।
ইউএসএআইডি এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এফপিএমইউ’র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সভায় মন্ত্রী বলেন, আমাদের শাকসবজিসহ দেশজ ফলের উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং উৎপাদনের পর বাজারজাত ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন করতে হবে। শাক সবজি এবং ফলের ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগীরা বেশিরভাগ মুনাফা নিয়ে যায়, ফলে দিন দিন কৃষকেরা এই সেক্টরে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।
মিন্টু রোডস্থ সরকারি বাসভবন থেকে অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম।
এমইউসিএইচ’র চিফ টেকনিকাল অ্যাডভাইজার নাওকি মিনামিগুচী, এমইউসিএইচ’র সিনিয়র নিউট্রিশন এডভাইজার লতিফা ভট্টাচার্য, পলিসি স্পেশালিস্ট সুশিল পান্ডে সহ খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।