মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের স্বপক্ষে প্রমাণ না পাওয়ায় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকার) সুপারিশের ভিত্তিতে আরো ৩০ জনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করেছে সরকার।
বাতিল করে ১৮ অক্টোবর গেজেট জারি করা হয়েছে। জামুকার ৬৮তম সভায় এ সুপারিশ করা হয়েছিল।
যাঁদের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল হয়েছে তাঁরা হলেন কুমিল্লার মরহুম সাদেক আলী, আব্দুল গফুর আজাদ এবং চাঁদপুরের মো. শফিকুর রহমান হাওলাদার, মো. ফয়েজ উল্লা খাঁন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. খলিলুর রহমান, মৃণাল কান্তি সাহা।
নারায়ণগঞ্জের মো. তারা মিয়া, মো. নুরুল ইসলাম, মৃত মো. আ. জলিল এবং মো. আ. হাকিম।
যশোরের মৃত অমূল্য রতন বিশ্বাস, মৌলভীবাজারের উত্তম দাস, মাগুরার মো. ফুল মিয়া, নীলফামারীর মো. জি এম জুলফিকার, জামালপুরের এ কে এম ফজলুল হক, নরসিংদীর আ. হাই, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মরহুম মো. ইসাহাক মিয়া, নওগাঁর মো. আনিছুর রহমান, মো. আনিসুর রহমান খান ও মো. খোরশেদ আলী, কুড়িগ্রামের মো. রমজান আলী ও মৃত অহিদ আলি মণ্ডল, পাবনার মো. হোসেন আলী, মো. আজিজুল হক, মো. মুক্তার হোসেন এবং মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, নাটোরের মো. শমসের আলী এবং মো. মমতাজ আলীর সনদ বাতিল হয়েছে।
এর আগে গত জুলাই মাসে ১৩৪ জনের মুক্তিযোদ্ধা গেজেট বাতিল করা হয়।
তারও আগে আগে গত ৭ জুন বিমান বাহিনী ও বিজিবিতে যোগ দেওয়ার সময় গেজেটভুক্ত হয়েছিলেন এমন এক হাজার ১৮১ জনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করা হয়।