স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আধুনিক বিশ্বের সাথে সংগতিপূর্ণ একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর অথবা সংস্থার মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারের ভিশন হচ্ছে সুখী সমৃদ্ধ শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ সোনার বাংলা গড়া। এটিই হল কাঙ্খিত গন্তব্য। সেই লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় আজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর অথবা সংস্থাসমূহের মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. শহিদুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন।
স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়।
সরকার রূপকল্প ২০৪১’এর যথাযথ বাস্তবায়নে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এবং সুশাসন সংহতকরণে সচেষ্ট। এ জন্য একটি কার্যকর, দক্ষ এবং গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা একান্ত অপরিহার্য বলে তিনি মনে করেন।
অর্থবছর শেষে ১শ’ নম্বরের ভিত্তিতে চুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিষয়টি মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে। এই চুক্তির মাধ্যমে মূলত মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে পদ্ধতি নির্ভর থেকে ফলাফল নির্ভর করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
এ চুক্তির মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মন্ত্রণালয় কী অর্জন করতে চায়, কীভাবে অর্জন করতে চায় এবং কার জন্য অর্জন করতে চায় অর্থাৎ এর সম্ভাব্য উপকারভোগী কারা, সে সম্পর্কে যথাযথ দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার, সরকারের সার্বিক উন্নয়ন-অগ্রাধিকার, বিশেষত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, রূপকল্প ২০৪১ এবং অন্যান্য কৌশলগত দলিলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়ন করা হয়েছে।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-২০৪১)’ অনুযায়ী, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে আধুনিক বিশ্বের সাথে সংগতিপূর্ণ একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ, এই লক্ষ্য পূরণে সুশাসন প্রতিষ্ঠা রাষ্ট্রের অবশ্য কর্তব্য এবং সেই সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বার্ষিক কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে।
কারা অধিদপ্তরের কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মোস্তফা কামাল পাশা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজ্জাদ হোসাইন এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সঞ্জয় কুমার চৌধুরী নিজ নিজ দপ্তর অথবা সংস্থার পক্ষে সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
Leave a Comment