এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) দেশের সব কলেজের অধ্যক্ষ ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, মাউশির আঞ্চলিক পরিচালক, উপপরিচালক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মাউশির নিদেশর্নায় বলা হয়, যেসব অঞ্চলে বোরো ধান আহরণের ক্ষেত্রে কৃষকদের সহায়তা করা প্রয়োজন, সেসব এলাকার কৃষকদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের অনুরোধ করা হলো। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে তারা (প্রতিষ্ঠান প্রধান) অন্যান্য শিক্ষক এবং দায়িত্ববোধসম্পন্ন ও প্রশক্ষিণপ্রাপ্ত (স্কাউটস, রোভার স্কাউটস ইত্যাদি) শিক্ষাথীদের নিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠান সংলগ্ন এলাকার কৃষকদের সহায়তায় এগিয়ে যাবেন। ধান মাড়াইয়ে প্রয়োজনে কৃষকদেরকে প্রতিষ্ঠানের মাঠ ব্যবহারের সুযোগ দিতে হবে।
এর আগে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর দেশের অন্য এলাকা থেকে হাওর এলাকায় ধান কাটতে যাওয়া শ্রমিকদের থাকার জন্য সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
মাউশির মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ধান কেটে দেওয়াসহ আনুষঙ্গিক সহায়তা দিতে বলা হয়েছে। শ্রমিকদের থাকার পাশাপাশি ধানমাড়াইয়ের জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ব্যবহারের সুযোগ দিতেও বলা হয়েছে।