জাতীয় সংসদে কবিতার লাইন উচ্চারণ করে এর বহিঃপ্রকাশও ঘটিয়েছেন তিনি। সংসদ অধিবেশনের কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১৯৭৪ সালের পহেলা জুলাই সংসদ সদস্য জহুর হোসেন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব আনা হয় সংসদে। প্রস্তাবের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘দীর্ঘদিন দেশের জন্য তিনি (জহুর হোসেন চৌধুরী) সংগ্রাম করে চলে গেলেন।
বছরের পর বছর কারাবরণ করেছেন, নির্যাতন সহ্য করেছেন। কত যে কটূক্তি শুনতে হয়েছে এই আড়াই বছরের মন্ত্রীত্বের জন্য। জহুর আহমেদ চৌধুরী কিছুই নিয়ে যাননি। কেউ কিছু নিয়ে যায় না। একদিন সকলকেই মরতে হবে। মৃত্যুটাই স্বাভাবিক।
তাই আজ কবির ভাষায় বলতে চাই- কাঁদিব না আর আমি/ কাঁদিব না আর,/ আমার দুঃখের দিন/ রহিবে না চিরদিন।/ দু’দিন কেন তবে/ কেঁদে অবসান হবে,/ দুঃখেও হাসিব আজি/ লীলা বিধাতার।/ কাঁদিব না আর আমি/ কাঁদিব না আর।/
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার…
হিরো আলম রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়ার পর সারা দেশে হইচই শুরু হয়ে যায়। এমনকি ওই প্রতিবাদের…
বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সেমিকন্ডাক্টর চিপ নিয়ে বড় ধরনের যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রেড জায়ান্ট চীন।…
Leave a Comment