স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি অমান্যকারীর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোরবানির হাটের জন্য স্বাস্থ্য বিধিমালাগুলো হচ্ছে- প্রতিটি হাটের প্রবেশপথ ও প্রস্থানের পথ পৃথক করে হাত ধোয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বেসিন, পানির ট্যাংক ও সাবান এবং পৃথকভাবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। হাটে প্রবেশের মুখে প্রয়োজনীয় সংখ্যক তাপমাত্রা মাপার যন্ত্রসহ লোক রাখতে হবে। কোনোক্রমেই ফেস মাস্ক ছাড়া কোনো লোককে হাটে ঢুকতে দেওয়া যাবে না।
ডিএমপির এক নির্দেশনায় এসব তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া নির্দেশনায় পশুর হাটে ইজারাদার ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্যও কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে।
হাটে সামাজিক দূরত্ব কমপক্ষে তিন ফুট কঠোরভাবে বজায় রাখতে হবে। করোনার উপসর্গ যেমন জ্বর, সর্দি-কাশি, শরীর ব্যথা ইত্যাদি নিয়ে কোনো ব্যক্তি হাটে প্রবেশ করতে পারবে না। যত কম সময়ে সম্ভব কোরবানির পশু কিনে হাট ত্যাগ করতে হবে। একজন বিক্রেতার কাছে বেশি ক্রেতা অযথা ভিড় করা যাবে না। অসুস্থ প্রাণি কোনোক্রমেই হাটে বেচাকেনার জন্য আনা যাবে না এবং শিশু ও ষাটোর্ধ ব্যক্তিদের হাটে প্রবেশে নিরুৎসাহিত করতে হবে।