ধর্ষণের মচ্ছবের পেছনে ভারতীয় চলচ্চিত্রকে দায়ী করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৩ দল।
সোমবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১২ দফা দাবিতে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ মন্তব্য করা হয়।
বক্তব্যে নেতারা বলেন, এদেশে এতোদিন যাবত কোন ধর্ষণ প্রবণতা ছিল না। এখন এটা মহামারিরূপে ব্যাপকতা ছড়াচ্ছে।
এর পেছনে মূল কারণ হলো স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রচার প্রসার। কাজেই এদেশে ধর্ষণ প্রবণতা রুখতে হলে ভারতীয় চলচ্চিত্র, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। সবাবেশ থেকে ১২ দফা দাবি জানানো হয়।
তারা বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম। এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। কিন্তু মুসলমান জানে না তাদের নবী-রাসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী মুবারক। মুসলমান হিসেবে নবী করিমের মুহব্বত আজ মুসলমানদের মাঝে নেই।
এর কারণ হচ্ছে বর্তমানে যথাযথভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হচ্ছে না। অথচ স্বাধীনতার পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু নিজ উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছিলেন।
তারা বলেন, ৭৫ এর পরে মওদুদি ইসলামীদের কারণে দেশে ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন বন্ধ হয়ে যায়।
এরপরবর্তীতে শেখ হাসিনার সরকার এসে পূনরায় পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রবর্তন করেন।
কিন্তু এখনও মওদুদী, ওহাবী, খারেজীরা পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, পবিত্র মিলাদ শরিফ ইত্যাদি প্রচার-প্রসারের পরিবর্তে সন্ত্রাসীবাদ, মৌলবাদ, মওদুদীবাদ, ওহাবী-খারেজী মতবাদ ইত্যাদি প্রচার করে যাচ্ছে।
অবিলম্বে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় অভিযুক্ত করে বিচার করতে হবে। এবং সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় বাজেট বরাদ্দ করে সারা দেশব্যাপী পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে হবে।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার টন ইলিশ পাঠানো হলেও ভারত বাংলাদেশে পেয়াজ রফতানি বন্ধ করে উল্টো ভারতীয় পচা গোশত পাঠিয়ে এদেশের পোল্ট্রি শিল্প ধ্বংস ও জনস্বাস্থ্য হুমনির মুখোমুখি করছে।
সমাবেশ ও মানববন্ধনে সমন্বয় করেন, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের সভাপতি- পীরজাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ মাওলানা মুহম্মদ আখতার হুসাইন বুখারী, (পীর সাহেব, টাঙ্গাইল)। বক্তব্য রাখেন- সাধারণ সম্পাদক আলহাজ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী, সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদের সভাপতি আলহাজ হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার, মাওলানা মুহম্মদ শওকত আলী শেখ ছিলিমপুরী, দপ্তর সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, লায়ন আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, সহ সভাপতি- মাওলানা মুহম্মদ শোয়েব আহমেদ গোপালগঞ্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক- হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল জলিল প্রমুখ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
Leave a Comment