জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে গভীরভাবে ভালবাসতেন বলেই অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তির জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। অন্যায়ের কাছে কখনোই মাথা নত করেননি এই মহান নেতা।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অবিসংবাদিত নেতা, যিনি সারা জীবন নির্লোভ ও নির্মোহ থেকে বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের প্রশ্নে ছিলেন আপোষহীন। তাই ২৫ মার্চের কালো রাতেও অদম্য সাহসিকতার সাথে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। পদ-পদবীর লোভ না করে বৃহত্তর ল্যকে সামনে রেখে তিনি এগিয়ে গেছেন।
সোমবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলে আয়োজিত আলোচনা সভা, দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অংশ নেন ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, হুইপ ইকবালুর রহিম, হুইপ আতিউর রহমান আতিক, উপ-সচিব এস এম মঞ্জুর, উপ-সচিব এ কে এম জি কিবরিয়া মজুমদার, সিনিয়র কমিটি অফিসার ফারহানা বেগম, সিনিয়র সহকারী সচিব আব্দুল মুনিম, সহকারী সচিব আসিফ হাসান এবং কর্মচারী আতর আলী ও আবুল খায়ের উজ্জ্বল।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন গণসংযোগ শাখার পরিচালক তারিক মাহমুদ ও উপ-পরিচালক সামিয়া রুবাইয়াত হোসেইন।
সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গঠনই ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একমাত্র ল্য। সাধারণ মানুষের জীবনধারণ উপযোগী শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা ছিল তাঁর ল্য।
দর্শন ও আদর্শকে ধারণ করে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অকান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশ গঠনের কাজে যেভাবে আত্মনিয়োগ করেছেন তাতে আমাদের সকলকে সহযোগিতা করতে হবে।