বঙ্গবন্ধু কল্যাণকামী মানুষ ছিলেন। কীভাবে সাধারণ মানুষের কল্যাণ হবে এই চিন্তা সবসময় করতেন। আমরা সবসময় শোষিত ছিলাম।
বঙ্গবন্ধু আমাদের শোষণ থেকে মুক্তি দিয়েছেন। আমরা বঙ্গবন্ধুর নিকট চিরঋণী। বঙ্গবন্ধু সবসময় বাঙালি নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গবন্ধু বাম ও ডানপন্থী ছিলেন না। তিনি উদার কল্যাণকামী মানুষ ছিলেন। কীভাবে বাংলার মানুষ দু’বেলা দু’মুঠো খেয়ে-পরে বাঁচতে পারে সেই চিন্তা করেছেন।
আমরা বাংলার মাটিকে কতটুকু মনেপ্রাণে গ্রহণ করতে পেরেছি তা নিয়ে সন্দেহ আছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এম মান্নান।
বঙ্গবন্ধুকে হারানোর পর ১০/১১ বছর তাকে নিয়ে আলোচনা করতে পারিনি। ১৯৯৭ সালের পরেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, এই জন্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ। এই দেশ স্বাধীন হয়েছে বঙ্গবন্ধুর ডাকে। মুক্তিযুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষের অবদান ছিল সব থেকে বেশি। সাধারণ মানুষকে বঙ্গবন্ধু আপন করে নিয়েছিলেন।
রবিবার নগরীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আমরা যেভাবে পরিযায়ী হচ্ছি, তাই সন্দেহ রয়েছে দেশের মাটিকে কতটুকু গ্রহণ করতে পেরেছি। আমরা ভূমধ্যসাগর ও আন্দামান সাগরে ডুবে যাচ্ছি। এটা অনেক ভয়াবহ। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মানুষ পরিযায়ী হওয়ার জন্য এমনভাবে পাড়ি দেয় না।