পানিসম্পদ উপমন্ত্রী বলেছেন, সরকার বন্যাদুর্গতদের পাশে রয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারে থাকা অবস্থায় একটি মানুষও না খেয়ে থাকবে না। বন্যাকবলিত ও ভাঙন এলাকায় সমন্বিতভাবে সরকার কাজ করছে। সেখানে ত্রাণ সহায়তার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বন্যার সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রতিনিয়ত খোঁজখবর নিচ্ছেন। আমাদের মন্ত্রণালয় এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের সার্বক্ষণিক মনিটরিং সেল চালু করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তারা ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলোও কাজ করছে। অর্থাৎ সরকার সমন্বনিতভাবে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কাজ করছে, যাতে একটি মানুষও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ আর ঢলে কিছু এলাকায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা দেখা দিয়েছে। তবে ঐসব এলাকা আগে চিহ্নিত করা থাকায় প্রশাসন প্রস্তুত ছিল এবং সে অনুযায়ী কাজ চলছে। ফরিদপুরসহ কয়েকটি স্থানে বাঁধ ভেঙে গেছে, সেখানেও তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে সারা দেশের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ আর ঢলে কিছু এলাকায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা দেখা দিয়েছে। তবে ঐসব এলাকা আগে চিহ্নিত করা থাকায় প্রশাসন প্রস্তুত ছিল এবং সে অনুযায়ী কাজ চলছে। ফরিদপুরসহ কয়েকটি স্থানে বাঁধ ভেঙে গেছে, সেখানেও তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গত এপ্রিল মাস থেকে বন্যা পরিস্থিতি নজরদারি করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোথাও বন্যা হলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ যাতে কমিয়ে আনা যায়, সে বিষয়েও নজরদারি আছে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায়ও সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। যার কারণে বন্যা হলেও ক্ষতির পরিমাণ কম হবে।