আগের অর্থবছরে মাথাপিছু গড় আয় ছিল এক হাজার ৯০৯ ডলার। অর্থাৎ দেশের মানুষের মাথাপিছু গড় আয় এক বছরের ব্যবধানে ১৫৫ ডলার বেড়েছে।
বিদায়ী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ। করোনার কারণে বিদায়ী বছরে প্রবৃদ্ধি কমেছে। এটি সাময়িক হিসাব।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ জিডিপির প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছিল বাংলাদেশ।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশের মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৬১০ ডলার, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এক হাজার ৭৫১ ডলার, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এক হাজার ৯০৯ ডলার এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে দুই হাজার ৬৪ ডলার।
মহামারি মধ্যেও বিদায়ী ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ।
করোনার কারণে সারাবিশ্বেই জিডিপির প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব তীব্রভাবে পড়েছে। ফলে প্রতিবছর জিডিপির আকার বাড়তে থাকলেও এ বছর কমেছে।
বিদায়ী অর্থবছরে তার আগের বছরের চেয়ে ২ দশমিক ৯১ শতাংশ কম প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। তারপরও বাংলাদেশের এ অর্জন ইতিবাচক, যা বিশ্বের অনেক দেশের পক্ষেই অর্জন করা সম্ভব হবে না।