বিভাগ জাতীয়

সেদিন কী হয়েছিল

সাম্প্রতিক সংবাদ
মুনতাহা মিহীর
Sponsored

কক্সবাজারের টেকনাফ শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে মেজর (অব.) সিনহা রাশেদ খানের গাড়িকে প্রথমে যাওয়ার অনুমতি দিলেও পরক্ষণেই তার দিকে পিস্তল উঁচিয়ে তাদের থামার সংকেত দিয়েছিলেন শামলাপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক লিয়াকত আলী।

হাত উঁচু করে সিনহার সঙ্গী সিফাতের পর সিনহা নামার পরপরই তাকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি করেন এসআই লিয়াকত।

সিনহাকে চিকিৎসার জন্য ঘটনাস্থল থেকে পিকআপে করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিতে ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট লাগার বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গুলিবিদ্ধ সিনহাকে পিকআপে ওঠানোর পরও তিনি জীবিত ছিলেন বলে উঠে এসেছে একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে।

মেজর সিনহা তার কোমরে থাকা পিস্তল বের করে গুলি করার জন্য উদ্যত হয়েছিলেন। অন্যদিকে গতকাল বেলা ১১টার দিকে নিহত মেজর (অব.) সিনহার মা নাসিমা বেগমকে ফোন করে সান্ত্বনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া গতকালই ঘটনা তদন্তে কাজ শুরু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের কমিটি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তিসহ দুজন মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের দিকে যাচ্ছেন- এমন খবর পাওয়ার পর টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাসের নির্দেশেই শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে যানবাহন তল্লাশির কাজ শুরু হয়।

মৃত্যুর আগে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান একাধিকবার তার পরিচয় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের দিয়েছিলেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন। একটি সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ৩ জুলাই ‘জাস্ট গো’ নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে ট্রাভেল শো ডকুমেন্টারির শুটিংয়ের জন্য স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের আরও তিনজনসহ কক্সবাজারের নীলিমা রিসোর্টে ওঠেন মেজর সিনহা। ৩১ জুলাই দুজনকে হোটেলে রেখে সঙ্গী সাহেদুল ইসলাম সিফাতকে নিয়ে বিকাল ৪টার দিকে হোটেল থেকে টেকনাফের শামলাপুর পাহাড়ি এলাকায় গিয়েছিলেন মেজর সিনহা।

তিনি ফুলহাতা কমব্যাট গেঞ্জি, কমব্যাট ট্রাউজার ও ডেজার্ট বুট পরিহিত ছিলেন। শুটিং শেষ করে রাত সাড়ে ৮টায় তারা দুজন পাহাড় থেকে নামেন এবং সিনহা নিজস্ব প্রাইভেট কারে মেরিন ড্রাইভ করে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেন। শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে আসার আগে বিজিবি চেকপোস্টে সিনহার গাড়ি তল্লাশির জন্য থামানো হয়। তবে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। রাত ৯টায় শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে আসার আগেই এসআই লিয়াকত ডাকাত সন্দেহে অবহিত হয়ে সঙ্গীয় ফোর্সসহ মেজর সিনহার গাড়ি থামান।

সিনহা গাড়ি থামিয়ে নিজের পরিচয় দিলে প্রথমে যাওয়ার অনুমতি দিলেও একটু পরই অকস্মাৎ এসআই লিয়াকত তাদের পুনরায় থামার সংকেত দেন। পিস্তল তাক করে তাদের দিকে এগিয়ে আসেন। সিফাত হাত উঁচু করে গাড়ি থেকে নেমে গাড়ির পেছনের দিকে চলে যান। মেজর সিনহা গাড়ি থেকে হাত উঁচু করে নামার পরপরই এসআই লিয়াকত তাকে ৩ রাউন্ড গুলি করেন। যদিও পুলিশ বলছে, মেজর সিনহা তার হোলস্টারে রক্ষিত পিস্তলে হাত দেওয়ায় পুলিশ তাকে গুলি করে

মেজর সিনহা পুলিশের নির্দেশনা পাওয়ার পরপরই পিস্তল গাড়িতে রেখে হাত উঁচু করে বের হন। এসআই লিয়াকত কোনো কথা না বলেই গাড়ি থেকে নামার পরপরই সিনহাকে লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি করেন।

সিফাতকে আটক করে তিনি বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে যান। গুলি করার পরপরই স্থানীয় লোকজন ও সেনাবাহিনীর এএসইউর সার্জেন্ট আইয়ুব আলী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত মেজর সিনহাকে জীবিত দেখতে পান। সার্জেন্ট আইয়ুব ঘটনার ভিডিও করতে চাইলে পুলিশ তার পরিচয় জানতে চায়। পরিচয় পাওয়ার পরও পুলিশ তার মোবাইল ফোন ও পরিচয়পত্র ছিনিয়ে নেয়।

৯টা ৪৫ মিনিটে গুলিবিদ্ধ পুলিশ একটি মিনি ট্রাক ঘটনাস্থলে আনে। মিনি ট্রাকের চালকও বলেছেন, ট্রাকে ওঠানোর সময়ও মেজর সিনহা জীবিত ছিলেন। নড়াচড়া করছিলেন। রাত ১০টার দিকে ট্রাকটি কক্সবাজার সদর হাসপাতালের দিকে রওনা করে।

১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর ট্রাকটি মেজর সিনহাকে নিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রবেশ করে। হাসপাতালে আনার আগেই সিনহা মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। ওই প্রতিবেদনে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, কক্সবাজার সদর হাসপাতাল থেকে ঘটনাস্থলের দূরত্ব বিবেচনায় সর্বোচ্চ এক ঘণ্টার মধ্যে ট্রাকটি হাসপাতালে পৌঁছার কথা। সিনহার শরীরের ওপরের অংশ কর্দমাক্ত এবং বুক ও গলা গুলিবিদ্ধ। তার হাতে হাতকড়া লাগানোর দাগ ছিল।

ঘটনায় টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিতের দায়ের করা মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে সিনহার সঙ্গে থাকা সাহেদুল ইসলাম ওরফে সিফাতকে। সিফাতের অপরাধ, পরস্পর (সিনহা ও সিফাত) যোগসাজশে সরকারি কাজে বাধা, হত্যার উদ্দেশ্যে অস্ত্র তাক করা ও মৃত্যু ঘটানো।

সিনহা মো. রাশেদ খান ও সাহেদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনেও মামলা করেছে পুলিশ। উদ্ধার দেখানো হয়েছে ৫০ পিস ইয়াবা ও ২৫০ গ্রাম গাঁজা। নন্দদুলাল রক্ষিতের মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ৩১ জুলাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরেন এমন পোশাক পরা এক ব্যক্তিসহ দুজন মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের দিকে যাচ্ছেন, টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস ওই খবর আগেই পেয়েছিলেন। তার নির্দেশেই শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে যানবাহন তল্লাশির কাজ শুরু হয়।

ইনচার্জের পিস্তল থেকে চারটি গুলি ছোড়ার কথা উল্লেখ আছে। তবে তার মৃত্যুর দায় চাপানো হয়েছে সিনহা রাশেদ ও তার সঙ্গে থাকা সাহেদুল ইসলাম সিফাতের ওপর।

কমিউনিটি পুলিশের সদস্য নুরুল আমিন (২১) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফাঁড়ির ইনচার্জকে মুঠোফোনে জানান, কয়েকজন ডাকাত পাহাড়ে ছোট ছোট টর্চলাইট জ্বালিয়ে এদিক-সেদিক হাঁটাহাঁটি করছে। নুরুল আমিন এ কথা নিজামউদ্দিন ও আরও চারজনকে জানান। স্থানীয় মারিশবুনিয়া নতুন মসজিদের মাইকে পাহাড় থেকে ডাকাত নেমে আসছে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। ডাকাত প্রতিহত করতে এলাকার সবাইকে একত্র হতে বলা হয়। কিছুক্ষণ পর রাশেদ ও সিফাত নেমে আসেন। ওই সময় ঘটনাস্থলে ২০ থেকে ৩০ জন ছিলেন।

পাহাড় থেকে নেমে আসা দুজনকে ?শনাক্ত করার জন্য তাদের দিকে মো. মাঈন উদ্দীন নামে (১৯) এক ব্যক্তি তার হাতে থাকা টর্চলাইটের আলো ফেললে সেনাবাহিনীর পোশাক পরা একজন অস্ত্র উঁচিয়ে তাকে গালি (প্রকাশ অযোগ্য) দেন। এলাকার লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা অস্ত্রের ভয়ে নিরাপদ জায়গায় অবস্থান নেন। পরে তারা দুজন সিলভার রঙের প্রাইভেট কারে করে মেরিন ড্রাইভ হয়ে কক্সবাজারের দিকে রওনা হন। এ খবর নুরুল আমিন নামে এক ব্যক্তি বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জকে জানান। ইনচার্জ জানান টেকনাফ থানার ওসিকে। তার নির্দেশে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লিয়াকত আলীর নেতৃত্বে রাত সোয়া ৯টার দিকে শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে যানবাহন তল্লাশি শুরু হয়। 

নন্দদুলাল এজাহারে বলেন, ‘মিনিট বিশেক পর তল্লাশিচৌকির সামনে থামার জন্য প্রাইভেট কারকে সংকেত দেওয়া হয়। কিন্তু গাড়িটি সংকেত অমান্য করে তল্লাশিচৌকি অতিক্রমের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে ইনচার্জ লিয়াকত আলী তল্লাশিচৌকিতে থাকা ব্লক দিয়ে গাড়িটির গতি রোধ করেন এবং হাত উঁচিয়ে গাড়ির ভিতরে থাকা ব্যক্তিকে বের হতে বলেন। ওই সময় গাড়িচালকের আসনে থাকা ব্যক্তি তর্ক শুরু করেন।

নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর বলে পরিচয় দেন। তার পাশে বসা ব্যক্তিটি গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন। ফাঁড়ির ইনচার্জ এ সময় চালকের আসনে বসা ব্যক্তিকে গাড়ি থেকে নেমে হাত মাথার ওপর উঁচু করে ধরে দাঁড়াতে বলেন এবং বিস্তারিত পরিচয় জানতে চান। কিছুক্ষণ তর্ক করার পর সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দেওয়া ব্যক্তি গাড়ি থেকে নেমে কোমরের ডান পাশ থেকে পিস্তল বের করে গুলি করতে উদ্যত হন। “আইসি” স্যার (লিয়াকত আলী) নিজের ও সঙ্গীয় ফোর্সদের জানমাল রক্ষার্থে সঙ্গে থাকা পিস্তল দিয়ে চারটি গুলি করেন।

টেকনাফ মডেল থানা এলাকার বাহারছড়া পাহাড়ি এলাকা। এ এলাকায় আগে থেকেই ডাকাত দলের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এ এলাকায় অভিযান চালিয়ে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর পোশাকসহ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার হয়। নানা সময় সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর পোশাক পরে বাড়িঘরে লুটপাট করা হয়েছে বলে ব্যাপক জনশ্রুতি আছে। সিনহা মো. রাশেদের পরনে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরেন এমন পোশাক থাকায় লোকজন তাকে ডাকাত ভেবে ধাওয়া দেন।

মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খানের মা নাসিমা বেগমকে ফোন করে সান্ত্বনা ও সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বেলা ১১টার দিকে সিনহা রাশেদের মাকে প্রধানমন্ত্রী ফোন করে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দেন বলে নিহত রাশেদের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন। 

মেজর সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সকালের দিকে ২০ মিনিটের মতো কথা বলেছেন। আমার মাকে প্রধানমন্ত্রী সান্ত্বনা দিয়েছেন ও সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমিও একই পথের পথিক। আপনাকে কিছু বলার মতো ভাষা আমার নেই। আমিও পুরো পরিবার হারিয়েছি। ” আমার মা শুধুই বলেছেন, “আমি তো আর ছেলেকে ফিরে পাব না। তবে আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। ” জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার হবে”। ’

মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ হত্যার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। গতকাল দুপুর ১২টায় কক্সবাজার হিলডাউন সার্কিট হাউসে শুরু হওয়া বৈঠক বেলা সোয়া ৩টায় শেষ হয়। বৈঠক শেষে তদন্ত কমিটির প্রধান চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মিজানুর রহমান সংক্ষিপ্ত ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘তদন্তকাজ শুরু হয়েছে।

বৈঠকে একটি কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী কাজ চলছে। সাত কর্মদিবসের মধ্যে কীভাবে তদন্তকাজ শেষ করতে পারি সে বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা করা হয়েছে। এজন্য যেখানে যাওয়া দরকার, যাকে যাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার, সবই করা হবে।

সময় উপস্থিত ছিলেন তদন্ত কমিটির সদস্য সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিনিধি লে. কর্নেল সাজ্জাদ, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত ডিআইজি জাকির হোসেন, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহা. শাহাজান আলী।

মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান ২০১৮ সালে সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপসচিব মুক্তিযোদ্ধা মো. এরশাদ খানের ছেলে। রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ থেকে ২০০২ সালে সিনহা এইচএসসি পাস করেন। তাকে ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।

Sponsored
Leave a Comment

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের…

April 24, 2025

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড"…

February 26, 2025

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের…

December 29, 2024

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…

September 21, 2024

২০২৩ এর সফল ফ্রিল্যান্সার অ্যাওয়ার্ড পেলেন সাইমন সাদিক

সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…

March 4, 2024

ডিআর কঙ্গোতে শান্তিরক্ষী মিশনে  সেনাবাহিনীর ‘আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ মোতায়েন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…

March 3, 2024
Sponsored