সেন্টমার্টিন দ্বীপ অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি। বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই রয়েছে এক ভিন্ন অনুভূতির আমেজ। সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, যেখানে রয়েছে সাগরের নীল জলের ও আকাশের নিলীমার এক অপরূপ হাতছানি। সেন্টমার্টিন দ্বীপ যা মূলভূখন্ডের সর্ব দক্ষিণে এবং কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত এ দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে। নীল আকাশের সাথে সমুদ্রের নীল জলের মিতালী, সারি সারি নারিকেল গাছ এ দ্বীপকে করেছে অনন্য।
নামকরণঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক শেখ বখতিয়ার উদ্দিন এর মতে, ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে দ্বীপটিকে যখন ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তখন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মার্টিনের নাম অনুসারে দ্বীপটির নামকরণ করা হয়।
অবস্থান ও সীমানাঃ
বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণ অংশে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে ৯ কি.মি দক্ষিণে গড়ে ওঠা ছোট দ্বীপ এটি। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিম উপকূল থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে নাফ নদীর মুখে এর অবস্থান। স্থানীয়রা এটিকে ‘নারিকেল জিনজিরা’ নামে চেনে।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ সমতল ও সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় উচ্চতা থেকে ৩ দশমিক ৬ মিটার ওপরে। মূল ভূখণ্ড ও দ্বীপের মধ্যবর্তী ৯ দশমিক ৬৬ কি.মি প্রশস্ত প্রণালী দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমের উন্মুক্ত সাগরের তুলনায় অনেক অগভীর। এখানে পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিক জুড়ে রয়েছে ১০-১৫ কি.মি প্রবাল প্রাচীর। ভৌগলিকভাবে এটি তিনটি অংশে বিভক্ত।
উত্তরাঞ্চলীয় অংশকে বলা হয় নারিকেল জিনজিরা বা উত্তর পাড়া, এই অংশ ২ হাজার ১৩৪ মিটার দীর্ঘ ও ১ হাজার ৪০২ মিটার প্রশস্ত। দক্ষিণাঞ্চলীয় অংশটি দক্ষিণ পাড়া হিসেবে পরিচিত, যা ১ হাজার ৯২৯ মিটার দীর্ঘ এবং এর সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিস্তৃত একটি সংকীর্ণ লেজের মতো এলাকা, যার সর্বোচ্চ প্রশস্ততা ৯৭৫ মিটার। একটি সংকীর্ণ কেন্দ্রীয় অঞ্চল বা মধ্য পাড়া দুটি অংশকে সংযুক্ত করেছে। বেল্ট বা ফিতার মতো এই অঞ্চলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ১ হাজার ৫২৪ মিটার ও ৫১৮ মিটার এবং সংকীর্ণতম অংশটি গলাচিপা নামে পরিচিত।
মূল দ্বীপ ছাড়াও এখানে ১০০ থেকে ৫০০ বর্গমিটার আয়তন বিশিষ্ট কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপ রয়েছে, যেগুলোকে স্থানীয়ভাবে ছেড়াদিয়া বা সিরাদিয়া নামে অভিহিত করা হয়, যার অর্থ বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। উত্তর পাড়ার মাঝামাঝি অঞ্চলে একটি অগভীর উপহ্রদ রয়েছে এবং জোয়ারের সময় পশ্চিম তীরের একটি সংকীর্ণ নদীখাতের মাধ্যমে এর সঙ্গে সমুদ্রের সংযোগ ঘটে। উত্তর পাড়ার পৃষ্ঠমৃত্তিকা গঠিত হয়েছে বালি ও ঝিনুক-শামুকের খোলস সহযোগে। দক্ষিণ পাড়া অঞ্চলে রয়েছে দুটি ক্ষুদ্র মৃত উপহ্রদ ও একটি বিস্তৃত জলাভূমি। মাছ সংগ্রহস্থল, বাজার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উত্তর পাড়াতেই অবস্থিত।
প্রশাসনিক কাঠামোঃ
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন টেকনাফ উপজেলার আওতাধীন ৬নং ইউনিয়ন পরিষদ। এই ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম টেকনাফ মডেল থানার আওতাধীন। এই ইউনিয়নের গ্রাম গুলো হলো- পশ্চিমপাড়া, পূর্ব পাড়া, দক্ষিণপাড়া, উওরপাড়া, নজরুল পাড়া, মাঝেরপাড়া, ডেইলপাড়া, কোনারপাড়া, গলাচিপাপাড়া।
যাতায়াতঃ
সেন্টমার্টিন যেতে হলে প্রথমে কক্সবাজার জেলার টেকনাফে আসতে হবে। ঢাকা থেকে বাসে করে সরাসরি টেকনাফে যাওয়া যায়। ঢাকার ফকিরাপুল ও সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ঈগল, এস আলম, মডার্ন লাইন, গ্রীন লাইন ইত্যাদি বাস সরাসরি টেকনাফ যায়। ১০-১২ ঘন্টার এই ভ্রমণ ভাড়া বাস ও ক্লাস অনুযায়ী সাধারণত ৯০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। অথবা ঢাকা থেকে প্রথমে কক্সবাজার এসে তারপর কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়া যাবে। ঢাকা থেকে প্রতিদিনই গ্রীন লাইন, সোহাগ, টিআর ট্রাভেলস, শ্যামলী, হানিফ, সৌদিয়া, ঈগল, এস আলম, সিল্ক লাইন, সেন্টমার্টিন ইত্যাদি অনেক বাস কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে, বাস ভেদে ভাড়া সাধারণত ৯০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও ঢাকা থেকে বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়া যায়।
কক্সবাজার থেকে লোকাল বাস বা মাইক্রো/জিপ ভাড়া করে টেকনাফ যাওয়া যাবে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে সময় লাগে অবস্থা ভেদে প্রায় এক থেকে দুই ঘন্টা। টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে প্রতিদিন সকাল থেকে আসা-যাওয়া করে কুতুবদিয়া, কেয়ারী সিন্দাবাদ, ঈগল, সুন্দরবন ও গ্রীনলাইন ইত্যাদি জাহাজ। এছাড়াও এই সমুদ্র রুটে বেশ কিছু ট্রলার ও স্পিডবোট চলাচল করে। জাহাজে করে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে সময় লাগে দুই ঘণ্টা থেকে আড়াই ঘন্টা। জাহাজের শ্রেনীভেদে আপ-ডাউন ভাড়া ৫৫০-৮০০ টাকার মত। জেটি ঘাট থেকে প্রতিদিন জাহাজগুলো সকাল ৯.০০-৯.৩০ মিনিটে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এবং সেন্টমার্টিন থেকে ফেরত আসে বিকাল ৩.০০-৩.৩০ মিনিটে। তাই সময়ের আগে জেটি ঘাটে উপস্থিত না হতে পারলে জাহাজ মিস হবার সম্ভাবনা আছে। আর এমন ক্ষেত্রে ট্রলারে করে ফেরা ছাড়া উপায় নেই যা বিপদজনক। যারা সেন্টমার্টিনে রাত্রি যাপন করেন তাঁরা পরের দিন একট জাহাজে ফেরার সুযোগ পান যা পূর্বেই টিকিটে উল্লেখ থাকে।
কখন যাবেনঃ
সধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ এই পাঁচ মাস জাহাজ চলে। এই সময় ছাড়া অন্য সময়ে গেলে ট্রলার কিংবা স্পিডবোট দিয়ে যেতে হবে। শীত মৌসূম ছাড়া বাকি সময় সাগর উত্তাল থাকে, তাই এই সময়ে ভ্রমণ নিরাপদ নয়।
খাওয়া দাওয়া
সেন্টমার্টিনের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ জিনিস হল ডাব যা একাধারে মিষ্টি ও সুস্বাদু। সেন্টমার্টিনে গেলে অন্তত একটা ডাবের পানি পান করা উচিত। যারা মাছ খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য সেন্টমার্টিন কোরাল, সুন্দরী পোয়া, ইলিশ, রূপচাঁদা, লবস্টার, কালাচাঁদা ইত্যাদি নানান ধরনের ও স্বাদের বাহার নিয়ে অপেক্ষা করছে। আর যদি সুযোগ হয় তবে কুরা খেয়ে দেখতে পারেন। (দেশী মুরগিকে কুরা বলে ডাকা হয়)। এখানে আরো রয়েছে অফুরন্ত লইট্টা, ছুড়ি, রূপচাঁদা, কাচকি ইত্যাদি জানাঅজানা শুঁটকি মাছের ভান্ডার। জানুয়ারী বা ফেব্রুয়ারীতে সেন্টমার্টিন গেলে স্থানীয় তরমুজ পাওয়া যাবে।
এছাড়াও যেসব হোটেল ও রেস্তোরাঁতে গিয়ে খেতে পারেন তার কয়েকটি হল কেয়ারি মারজান রেস্তোরাঁ, বিচ পয়েন্ট, হোটেল আল্লার দান, বাজার বিচ, আসাম হোটেল, সি বিচ, সেন্টমার্টিন, কুমিল্লা রেস্টুরেন্ট, রিয়েল রেস্তোরাঁ, হাজী সেলিম পার্ক, সেন্টমার্টিন টুরিস্ট পার্ক, হোটেল সাদেক, ইউরো বাংলা হোটেল, এশিয়া বাংলা হোটেল ইত্যাদি।
রাত্রিযাপনঃ
সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার জন্য বেশ কিছু উন্নতমানের কয়েকটি হোটেল ও কটেজ রয়েছে। এছাড়াও অনেক বাড়িতে পর্যটকদের জন্য থাকার সুব্যবস্থা আছে।
সীমানা পেরিয়েঃ ১০ রুমের এই হোটেলে প্রতি রুমে ৪ জন থাকার ব্যবস্থা আছে। রুম প্রতি ভাড়া ৭০০-৮০০ টাকা এছাড়া তাঁবুতে থাকতে চাইলে ৪ জন করে ৩০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। জনপ্রতি গড় খাবার খরচ হয় ৭০ থেকে ১০০ টাকা।
প্রিন্স হেভেন রিসোর্টঃ ১৮ রুম সংখ্যা বিশিষ্ট এই রিসোর্টে সিঙ্গেল রুম ও ডাবল রুম আছে। যেখানে একসঙ্গে ৪ জনের থাকা যায়। ভাড়া ১৫০০-২৫০০ টাকা। যোগাযোগ-জালাল উদ্দিন (০১৮১৯৮১৯৯৮২)।
ব্ল–মেরিন রিসোর্টঃ ৩৪টি রুম বিশিষ্ট এই হোটেলে ১৮টি ডাবল বেডরুম যার প্রতিটির ভাড়া ১০০০ টাকা, ১৩টি ট্রিপল রেডরুম যার প্রতিটির ভাড়া ১২০০ টাকা, ৫টি ছয়জনের বেডরুমের ভাড়া ১৫০০ টাকা এবং কটেজ ২টির ভাড়া ২৫০০ টাকা। যোগাযোগ-আরিফ (০১৭১৩৩৯৯২৫০)।
সমুদ্রবিলাসঃ (লেখক হুমায়ূন আহমেদের বাড়ি) ৫০০-১০০০ টাকা ভাড়ায় ৪ রুমের এই বাড়িতে অগ্রিম বুকিং দিয়ে আপনি থাকতে পারেন।
ফ্যান্টাসি ফান : এটি একটি থ্রিস্টার মানের হোটেল। হোটেল রয়েছে সুইট রুম, সাবক্ষণিক এসি ও নিরবিচ্ছিন্ন বৈদ্যুতিক সরবরাহ। সকালের ব্রেকফাস্ট ফ্রি আরও রয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপ ঘোরার জন্য নিজস্ব বৈদ্যুতিক সাইকেল।
ড্রিম নাইট রিসোর্ট:১৬ রুম বিশিষ্ট এই রিসোর্টে ১২টি ডাবল বেড রুম যার প্রতিটির ভাড়া ২৫০০ টাকা এবং ৪টি কাপল রুম যার প্রতিটির ভাড়া ২০০০ টাকা প্রতিরাত।এখানে ইনহাউজ গেস্টদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা আছে।সেন্ট মার্টিন এর অন্যতম সেরা ভিউ আছে এখানে।সেবার মান ও চমৎকার। যোগাযোগ-০১৮১২১৫৫০৫০।
প্রসাদ প্যারাডাইস: ১৫ টি রুম বিশিষ্ট এ রিসোর্ট। ভাড়া ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। যোগাযোগ সাইফুল ইসলাম (০১৮৭০৪১৬৮৪৪)।
হেভেন রিসোর্ট: ৮ টি রুম বিশিষ্ট এ রিসোর্ট। ভাড়া ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। যোগাযোগ সাইফুল ইসলাম (০১৮৭০৪১৬৮৪৪)।
নীল দিগন্ত রিসোর্ট: ৩৬ টি রুম বিশিষ্ট এ রিসোর্ট। ভাড়া ২৫০০ থেকে ৪৫০০ টাকা। যোগাযোগ সাইফুল ইসলাম (০১৮৭০৪১৬৮৪৪)।
সমুদ্র কুটির: ২০ টি রুম বিশিষ্ট এ রিসোর্ট। ভাড়া ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। যোগাযোগ বাবু (০১৭১৬৫৯৩১২৯)।
সমুদ্র কানন: ১৪ টি রুম বিশিষ্ট এ রিসোর্ট। ভাড়া ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। যোগাযোগ নুরি (০১৮৭২৬০৪০২১)
এছাড়াও আছে কোরাল ভিউ, কোরল ব্লু, মারমেইড, সি প্রবাল, সায়রী, সি ইন, হোটেল সাগর পাড়, রিয়াদ গেস্ট হাউজ, হোটেল স্বপ্ন প্রবাল, শ্রাবণ বিলাস, ব্লু ল্যাগুণ, সানসেট ভিউ, সরকারি ব্যবস্থাপনায় মেরিন পার্ক ইত্যাদি। পর্যটন মৌসুমে প্রায় প্রতি বাড়িতে সরাসরি আলাপ করে আবাসিক থাকার সুবিধা পাওয়া যায়। পর্যটন মৌসুম ভেদে হোটেলের ভাড়া কম/বেশী হতে পারে।
পরিবেশগত সচেতনতাঃ
সেন্টমার্টিনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি সতর্কীকরণ নির্দেশনাঃ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
Leave a Comment